আমড়া চাষ

আমড়া চাষ

ভুমিকা

আমড়া একটি ভিটামিন বি সমৃদ্ধ ফল। আর্শ্বিন ও কার্তি মাসে বাংলাদেশে পাকা আমড়া পাওয়া যায়। তবে আজ কাল বারমাস ফলন দেয় এমন জাতও আছে। ভাল জাতের আমড়া আমাদের দেশে বিলাতী বা বারিশালী আমড়া নামে পরিচিত। এটি মহিলা ও শিশুদের নিকট অতি প্রিয় ফল। আমড়া থেকে উন্নত মানের চাটনী ও আচার তৈরী করা যায়।

মাটি

গভীর সুনিস্কাশিত, উবর্রর দোঁ-আশ মাটি আমড়া চাষের জন্য উপযুক্ত।

জমি নির্বাচন

আমড়া চাষের জন্য বন্যা মুক্ত উচু থেকে মাঝারী উচু জমি নির্বাচন করতে হয়।

চারা তৈরী

সাধারণত: বীজ থেকে চারা তৈরী করা হয়। তবে আজকাল ফাটল জোড় কলমের মাধ্যমে কলম তৈরীর পদ্ধতিটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

রোপন পদ্ধতি ও সময়

বর্গাকার বা ষঢ়ভূজী পদ্ধতি আমড়া চাষের জন্য উপযুক্ত। জৈষ্ঠ্য থেকে আর্শ্বিন মাস চারা রোপনের উপযুক্ত সময়।

মাদা তৈরী ও সার প্রয়োগ

সাধারণত: ১ মি: X ১ মি: X ১ মি: আকারের মাদা তৈরী করতে হবে। মাদা প্রতি পঁচা গোবর সার ১০ কেজি, টিএসপি সার ২০০ গ্রাম ও এমওপি সার ২০০ গ্রাম মিশিয়ে মাদা তৈরী করতে হবে।

চারা রোপন

মাদা তৈরীর ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর মাদার মাঝখানে ১টি সুস্থ্য সবল চারা / কলম রোপন করতে হবে। চারা রোপনের পর গাছের গোড়ায় পানি, খুটি ও ঘেড়া বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

গাছের বয়স অনুযায়ী সার প্রয়োগ ঃ

গাছেরবয়স জৈবসার(কেজি) ইউরিয়া(গ্রাম) টিএসপি(গ্রাম) এমওপি(গ্রাম)
১ – ২ বছর ১০ ১০০ ১৫০ ১০০
৩ – ৪ বছর ১৫ ১৫০ ২০০ ১৫০
৫ – ৬ বছর ২০ ২০০ ২৫০ ২০০
৭ – ১০ বছর ২৫ ২৫০ ৩০০ ২৫০
১১ বছর বা তদুর্ধ ৩০ ৩০০ ৩৫০ ৩০০

বারমাসি আমড়া জাতে  সার প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরী। বছরে চার বারে যথাক্রমে বৈশাখ, আষাঢ়, আর্শ্বিণ ও অগ্রহায়ন মাসে উপরোক্ত মাত্রা অনুযায়ী সার গাছে প্রয়োগ করতে হবে।

পানি সেচ

খরা বা শুকনা মৌসুমে কমপক্ষে দুইবার সেচ প্রদান করতে হবে। প্রতিবার সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে। গাছে ফুল আসার সময় এবং ফল মটর দানার আকার ধারণ করলে মাটিতে “জো” অবশ্যই সেচ ব্যবহার করতে হবে।

ডাল ছাটাই

বামান আকৃতির জাতের ক্ষেত্রে মুল কান্ড দৈর্ঘ ৭৫ সে: মি: j¤^v না হওয়া পর্যন্ত চারিদিকে গজানো সকল ডাল গুলো কেটে ফেলতে হবে। j¤^v জাতের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র মরা ও রোগাক্রান্ত ডালগুলো ছাটাই করতে হবে।

বালাই ব্যবস্থাপনা

বিটল পোকা :

গাছে যখন কচি পাতা আসে তখন বিটল পোকার আক্রমণের ব্যপকতা বারে। বিটল পোকার গ্রাবগুলো হলুদ বর্ণের। আক্রমণ বেশী হলে গাছের সম্পূর্ণ পাতা খেয়ে ঝাজরা করে ফেলে। সাধারণত: এপ্রিল হতে আগষ্ট মাস পর্যন্ত এ পোকার প্রাদুর্ভাব বেশী থাকে।

রোগ বালাই ও প্রতিকার

  • পোকার সংখ্যা সংখ্যা কম হলে হাত বাছাই করে মারতে হবে;
  • গাছের নিচে ঝড়ে পরা মরা পাতা ও আবর্জনা আগুনের পুড়িয়ে নষ্ট করতে হবে।
  • সুমিথিয়ন বা ম্যালাথিয়ন প্রতি লিটার পানিতে ২ মি:লি: হারে মিশিয়ে আক্রান্ত গাছে প্রয়োগ করতে হবে।

এনথ্রাকনোজঃ

এ রোগের আক্রমণে পাতা ও ফলে কালচে-বাদামী দাগ দেখা দেয়। পাতা আস্তে আস্তে মরে যায়, কাচি ফল ঝরে যেতে পারে এবং আক্রমণ বেশী হলে গাছটি মারাও যেতে পারে।

প্রতিকারঃ

টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মি:লি: মিশিয়ে সেপ্র করলে এ রোগ দমন করা যায়।

টব/ অর্ধড্রামে জামরুল / আমড়া’র চাষঃ

  1. K) প্রথমে টবের তলায় ১ ইঞ্চি পরিমাণ ইটের খোয়া, পচাঁ পাতা এবং খড় বিছিয়ে দিতে হবে।
  2. L) পুরো টব বা ড্রামটি সমপরিমান পচাঁ গোবর ও দোআঁশ মাটির মিশ্রন দিয়ে ভরে দিতে হবে।
  3. M) এবার টবের মাঝ খানে একটি সুস্থ্য ও সবল কলম রোপন করতে হবে। এ জন্য কোন প্রকার রাসায়নিক সারের দরকার নাই।
  4. N) তবে গাছের কচি পাতা বের হয়ে তা পরিপক্ক হলে ২-৩ টি সিলভা মিক্স ট্যাবলেট সার গাছের গোড়া হতে ৫-৭ সে.মি. দুরে ৫-৭ সে.মি. মাটির গভীরে পুতে দিতে হবে।
  5. O) গাছের প্রয়োজন অনুসারে সেচ ও নিকাশের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা

নাম পদবি ফোন মোবাইল ইমেইল
মো: শরিফুল ইসলাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) 01716069692 sharif_sh_007@yahoo.com
মো: মোসলেম উদ্দিন সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা 01911275881 moslem_57@yahoo.com
মোঃ মোফাজ্জল হোসেন উপ-সহ উঃ সঃ কর্মকর্তা 01718131282 mof@zzul.yahoo.com
আবদুল বাতেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ০১৭১২৮৭৭৮৯১ baten5708145@yahoo.com
একে,এম, সিরাজুল ইসলাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ০১১৯০৫১৬৪০৫ sharif_sh_007@yahoo.com
মো: সোলায়মান উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ০১৭২৪৭২৭৩৯৩ sharif_sh_007@yahoo.com
মো: রফিকুল ইসলাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা sharif_sh_007@yahoo.com

 

 

 

ফসলের উন্নত জাত

ফসলের নাম জাত
আমনউচ্চফলনশীল ব্রিধান২৯, ৩৪, ৩৯, ৫১, ৫২
বিনা৭
‌বোরো-উচ্চফলনশীল ব্রিধান২৮, ২৯, ৫০, ৫৮
আউশ ব্রি-১ও২

 

গম বারি২৫, ২৬, সৌরভ, গৌরব, প্রতিভা
পাট বিএল-৭, উন্নত৯৭, ৯৮
সবজি টমেটো১-১৫

 

 

নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার কৃষকরা বিভিন্ন ফসল উত্পাদনের পাশাপাশি পেঁপে চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। কম খরচে ভালো ফলন ও সঠিক মূল্য পাওয়ায় আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন নরসিংদী জেলার পেঁপে চাষীরা। পেঁপে চাষীদের মধ্যে অধিকাংশই উত্পাদিত পেঁপে বিক্রি করে ব্যাপক সফলতা অর্জন করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন। তাদের স্বাবলম্বিতা দেখে পর্যায়ক্রমে অন্য কৃষকরাও পেঁপে চাষের প্রতি ব্যাপকভাবে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন বলে কৃষক হাফিজ উদ্দিন জানিয়েছেন। তিনি তার বাড়ির পাশে মাত্র এক বিঘা জমিতে ১২ হাজার টাকা পুঁজি খাটিয়ে ৪শ’ পেঁপে চারা রোপণের মাধ্যমে দেশীয় পেঁপে চাষ শুরু করেন। চলতি মৌসুমে এ বাগানে পেঁপের বাম্পার ফলন হওয়ায় তিনি ১ লাখ টাকারও বেশি মুনাফা করার আশা করছেন।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মনোহরদীতে এবার কৃষকরা পেঁপে চাষাবাদ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন। এতে ভাগ্য বদলে গেছে অনেকের। কৃষি বিভাগের মতে, এ বছর মনোহরদীতে ২০০ হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষ করা হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন্ হাট-বাজারে ২০-৩০ টাকা কেজি দরে পেঁপে বেচাবিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া একটি পাকা পেঁপে ৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। ব্যাপক পেঁপে উত্পাদনের ফলে এবার অনেক কৃষকের ভাগ্য বদলে যাচ্ছে। চলতি মৌসুমে ছোট আকৃতির যে কোনো একটি পেঁপে গাছে ৭০ থেকে ৮০ কেজি পেঁপে উত্পাদিত হয়েছে। এছাড়াও বড় আকারের পেঁপে প্রায় দুই কেজি ওজনের হওয়ায় এগুলোর চাহিদা বাজারে অনেক বেশি। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে পেঁপের ব্যাপক চাহিদা থাকায় কৃষকরা দামও পাচ্ছে ভালো। সফল পেঁপে চাষী চালাকচর গ্রামের হাফিজ উদ্দিন, দিঘাকান্দী গ্রামের আবু সাঈদ ও নরেন্দ্রপুর গ্রামের আবদুল মতিন জানান, তারা অন্যান্য সবজি ফলনের চেয়ে পেঁপে উত্পাদন করে অনেক বেশি লাভবান হয়েছেন। তারা আরও জানান, পেঁপে গাছ তেমন পরিচর্যা করতে হয় না। স্বাভাবিক যত্ন ও নামমাত্র ব্যয়ে অধিক ফলন সম্ভব। মাত্র ৪-৫ মাসের মধ্যে পেঁপের ফলন পাওয়া যায়। সরকারি পর্যায়ে পেঁপে চাষীদের প্রতি বিশেষ উদ্যোগ নিলে অধিক মাত্রায় পেঁপে চাষ করে কোটি কোটি টাকা মুনাফা অর্জনসহ বহির্বিশ্বে পেঁপে সবজি রফতানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারে। এ ব্যাপারে মনোহরদী কৃষি কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম জানান, স্বল্প খরচে পেঁপে চাষে কৃষকরা অধিক লাভবান হচ্ছেন। তবে নতুন রোগের আক্রমণে কৃষকরা পেঁপে চাষে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন।

 

 

 

 

নরসিংদীর লটকন

লটকন 011
নরসিংদী: পাহাড়িরা ডাকে ডোমর বা ভোগী। সেটাকে শহুরে মানুষরা লটকন বলে চিনে। টক-মিষ্টি এ লটকন ছোট-বড় সকলের কাছেই প্রিয়। এ বছর জেলার সবচে বেশি লটকনের ফলন হয়েছে জেলার শিবপুর উপজেলার বাঘাব, জয়নগর, যোশর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে। সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলেই এটি ভালো জন্মে। থোকা থোকা সোনালি রংয়ের এ ফল খেতে যেমন সুস্বাদু দেখতেও সুন্দর। বর্তমানে এটি পাইকারি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭০/৮০ টাকা দরে। জেলার ৬টি উপজেলার ৪টি উপজেলায় কমবেশি লটকন চাষ হয়। তবে শিবপুরেই লটকন চাষ হয় সবচেয়ে বেশি। এ উপজেলায় এবারও প্রায় ৩শ হেক্টর জমিতে লটকন চাষ হয়েছে। লটকন চাষের জন্য এ উপজেলার মাটি সবচেয়ে বেশি উর্বর বলে কৃষি বিভাগ থেকে জানা গেছে। এ ছাড়া বেলাব, রায়পুরা উপজেলার মরজাল ও মনোহরদী উপজেলার গোতাশিয়া ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে এ বছর থেকে প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে লটকনের চাষ শুরু হয়েছে। জেলার কৃষি অফিস জানায়, জেলার ৬টি উপজেলার মধ্যে চারটি উপজেলায় এবার প্রায় ৬শ হেক্টর জমিতে লটকন চাষ হলেও গত বছর হয়েছিল ৫৩৯ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে এবার প্রায় প্রায় ৬০ হেক্টর জমিতে লটকনের চাষ বেশি হয়েছে। নরসিংদী জেলা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মো. লতাফত হোসেন জানান, এ বছর জেলার শিবপুর, রায়পুরা ও বেলাবতে  ভালো লটকনের ফলন হয়েছে। অধিক পরিমাণে গাছপালা ও ছায়া থাকায় এসব এলাকার মাটি লটকন চাষের জন্য খুবই উপযোগী। অন্য ফসলের চেয়ে লটকন চাষে বেশি লাভবান হওয়ায় কৃষকরা এ চাষের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন। আমরাও তাদের পতিত জমিতে আরো বেশি লটকন চাষ করার জন্য উৎসাহ দিয়ে আসছি। তিনি আরও জানান, বাড়ির আঙ্গিনা থেকে শুরু করে টিলা টেংগড়ের মতো পতিত জমিতে এ চাষ করা যায়। তবে রমজানে চাহিদা একটু কম থাকায় কৃষকেরা দাম কম পেলেও রমজানের শেষের দিকের ফলগুলোতে কৃষকরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী দাম পাবে বলে আশা করা যায়। শিবপুর উপজেলার মরজাল ও বেলাব উপজেলার নাসিরনগর এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গাছে গাছে ঝুলছে লটকনের ছড়া। বেশ কয়েকটি গ্রামের চাষীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা বাগনে আসতে শুরু করেছেন। দাম-দরও জানতে চাইছেন। আনেকে কিনছেন তবে রোজার কারণে কেনাবেচায় ভালো চাহিদা নেই।লটকন05শিবপুর উপজেলার ভেড়ামারা গ্রামের লটকন বাগানের মালিক বাসু মিয়ার ছেলে বাচ্চু মিয়া জানান, তাদের বাগানে মাঝারি আকারের প্রায় শতাধিক লটকন গাছ রয়েছে। প্রতি বছর ২ লক্ষাধিক টাকা বিক্রি করতে পারেন। অন্যান বছরের তুলনায় এ বছর লটকনের ফলন কম হয়েছে। খড়া মৌসুম থাকায় বৃষ্টির বৈরীতায়  লটকনের ফলন কম হয়েছে কিন্তু তুলনামূলক এটি কম নয়। ভিটি মরজাল বাজারে ঢাকা থেকে আগত ব্যবসায়ী আনিছ মিয়া বলেন, ‘আমরা এখান থেকে পাইকারি লটকন কিনে থাকি। যা কি না দেশের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি হয়ে থাকে। এছাড়া জেলার বিভিন্ন বাজারে খবর নিয়ে জানা গেছে, এশিয়া ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লটকন রপ্তানি হচ্ছে। তবে এটিকে সরকারিভাবে বিশ্ব দরবারে আরো পরিচিতি করার কোনো উদ্যেগ বা প্রয়াস না নেয়ায় চাষী ও পাইকারী ব্যবসায়ীরা উভয়ই খুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তারা জানান, এখনও আমাদের দেশের অনেক জেলায় এ ফলটির সঙ্গে মানুষের পরিচয় হয়নি। সরকারিভাবে দেশে বিদেশে সুস্বাদু এই ফলটির গুণাগুণ তুলে ধরে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা করলে হয়তো এশিয়ার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশে আরো বেশি করে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। সেইসঙ্গে ঘুরে দাঁড়াতে পারে এসব এলাকার কৃষি অর্থনীতির চাকা।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বেলাবো উপজেলা

 

 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার তালিকা

 

ক্রমিক  নং নাম পদবী ফোন/মোবাইল ব্লকের নাম
মো: আকরাম হোসেন এস এ এ ও ০১৭১৭৩৭৭০৪৫ বিন্নাবাইদ
মো: আব্দুস ছালাম এস এ এ ও ০১৭১২৯১২৩৬১ চরকাশিম নগর
হালিমা আক্তার এস এ এ ও ০১৭১৫৬১৬৭২০ চর বাঘবের
মো: ইউনুছ আলী এস এ এ ও ০১৭১৩২১২৪১২ ভাবলা
মো: আব্দুল বাতেন এস এ এ ও ০১৭১৪৬৮৮৬৮১ পোড়াদিয়া
কাজী আসাদুজ্জামান এস এ এ ও ০১৯২১১৮৫৯৪৪ পাটুলি
পারভীন সুলতানা এস এ এ ও ০১৭১২১৬৯৯১ হাড়িসাংগান
মো: মনিরুজ্জামান এস এ এ ও ০১৭২২১৭২৩০৮ বীর বাঘবের
মো: শহীদুল্লাহ এস এ এ ও ০১৭২১৪৯০৩৬৮ বাজনাব
১০ মো: জালাল উদ্দিন এস এ এ ও ০১৭১৮৭৯৭৩৮৯ বেলাব
১১ মো: অলিউর রহমান ভূঁইয়া এস এ এ ও ০১৭২৭৫৬৩৯৭১ চরবেলাব
১২ মো: তোফাজ্জল হোসেন এস এ এ ও ০১৭২৭৪৩৬৪৮৯ আমলাব
১৩ ফাতেমা বেগম এস এ এ ও ০১৭৫৪৩৭২৬৩৪ উজিলাব
১৪ মো: আনোয়ার সাদত এস এ এ ও ০১৭১২৬৬৯০৯১ চরউজিলাব
১৫ মো: আলাউদ্দিন মৃধা এস এ এ ও ০১৭১৬৫৭২৭৯১ দুলালকান্দি
১৬ মো: সালাহ উদ্দিন ভূঁইয়া এস এ এ ও ০১৭১১৯৫৮০৩৩ রহিমেরকান্দি
১৭ মো: হারুন অর রশিদ এস এ এ ও ০১৭২১৫৯৬৪৫০ ইব্রাহিমপুর
১৮ মো: আবু ছাইদ এস এ এ ও ০১৭১৬৭৫০৫৩৯ সররাবাদ
১৯ মো: আব্দুস সাকুর এস এ এ ও ০১৯১৩২১৭৬২৫ নিলক্ষীয়া
২০ মো: আ:লতিফ এস এ এ ও ০১৯১৭৯৮৬৪৭১ নারায়ণপুর

 

সার পরিবেশকের তালিকা

 

ক্র:নং‌ সার ডিলারের নাম ও ঠিকানা দোকানের নাম
০১ মেসার্স মোবারক ট্রেডার্স

প্রো: মো: আকবর আলী খান

রাধাখালী বাজার, বিন্নাবাইদ, বেলাব, নরসিংদী।
০২ মেসার্স মৌসুমী ট্রেডার্স

প্রো: আমজাদ হোসেন

দুলালকান্দি বাজার, নারায়নপুর, বেলাব, নরসিংদী।
০৩ মেসার্স দিপা এন্টারপ্রাইজ

প্রো: মো: বাচ্চু মিয়া

বারৈচা বাজার,  বেলাব, নরসিংদী।
০৪ মেসার্স শাহিন ট্রেডার্স

প্রো: মো: আক্তারুজ্জামান ভূঁইয়া

বেলাব বাজার, বেলাব, নরসিংদী।
০৫ মেসার্স মোল্লা ট্রেডার্স

প্রো: মো: নজরুল ইসলাম

রাজারবাগ মোড় বাজার, আমলাব, বেলাব, নরসিংদী।
০৬ মেসার্স আলম ট্রেডার্স

প্রো: সরোয়ারুল আলম (সবুজ)

বেলাব বাজার, বেলাব, নরসিংদী।
০৭ মেসার্স সুফিয়া এন্টারপ্রাইজ

প্রো:মো: কাউছার (কাজল)

সল্লাবাদ বাজার, বেলাব, নরসিংদী।
০৮ মেসার্স প্রমিজ বার্ণ

প্রো: হাসানু কবির (বকুল)

পোড়াদিয়া বাজার,পাটুলী, বেলাব, নরসিংদী।
০৯ মেসার্স ইসলাম এন্ড সন্স

প্রো: মো: ইব্রাহিম বাদল

বড়িবাড়ী বাজার, বাজনাব, বেলাব, নরসিংদী।
১০ মেসার্স কাদির ট্রেডার্স

প্রো: মো: আবু হাতেম

পোড়াদিয়া বাজার, পাটুলী, বেলাব, নরসিংদী।
১১ মেসার্স নজরুল এন্টারপ্রাইজ

প্রো: মো: নজরুল ইসলাম

বেলাব বাজার, বেলাব, নরসিংদী।
১২ মেসার্স জুঁই ট্রেডার্স

প্রো: আজিজুল হক

বারৈচা বাজার, বেলাব, নরসিংদী।

 

নরসিংদীতে চাষ হচ্ছে খেজুর

নরসিংদীতে চাষ হচ্ছে খেজুর
নরসিংদীর বেলাবোতে তাজুল ইসলাম নামে এক কৃষক গড়ে তুলেছেন আরব আমিরাতের খেজুর বাগান। বিঘা প্রতি তিন লাখ টাকা ব্যয় করে পাঁচ বছরেই ৩০ লাখ টাকা আয়ের স্বপ্ন তার।

আর এ স্বপ্ন নিয়ে দুই বিঘা জমিতে আরব আমিরাত থেকে খালাছা, সেজরি, নাখাল ও বকরি- এই চার জাতের বীজ ও চারা এনে রোপণ করেন দেড় বছর আগে। বর্তমানে চারা গাছ প্রায় এক ফুট লম্বা হয়েছে। প্রতিটি চারা গাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকায়।

সরেজমিন কাশিমনগর গিয়ে জানা যায়, বেলাবো উপজেলার কাশিমনগর গ্রামের তাজুল ইসলাম প্রায় ১৪ বছর দুবাইতে কাটিয়ে ২০১৪ সালে দেশে ফিরে আসেন। সঙ্গে আনেন আরব আমিরাতের খেজুরের চারা ও বীজ। পরে এক বিঘা জমিতে ১৫ হাজার চারা তৈরি করেন তিনি। এর মধ্যে উচ্চ ফলনশীল বকরি জাতের চারা বেশি উৎপাদিত হয়েছে। 

তাজুল ইসলাম জানান, একটি পূর্ণাঙ্গ বয়সে বকরি জাতের প্রতিটি গাছে প্রায় ৩০০ কেজি খেজুর ধরবে বলে আশা করছেন। যেহেতু দেশে সেভাবে খেজুর চাষ হয় না, তাই লাভ হবে মনে করেই খেজুর চাষ করেছেন তিনি। খেজুর বাগানের চারাগুলো বড় হলে আয়ের পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হবে। 

তিনি মনে করেন গাছে ভালো ফলন হলে ১৪ বছরের বিদেশে তার যে আয় হয়েছে তা দুই বছরেই সম্ভব। তার এই উদ্যোগে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এলাকার অন্যান্য চাষিও। 

এদিকে খেজুর উৎপাদনে আগামী দিনে এ দেশেও সাফল্য সূচিত হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ। 

বেলাবো উপজেলা কৃষি অফিসার কাজী শফিকুল ইসলাম বিডিপ্রেসকে জানান, তাজুল ইসলামের উদ্যোগে বিদেশি খেজুর বাংলাদেশে ফলাতে পারলে দেশের খেজুরের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ হবে। ভালো পরিচর্যার মাধ্যমে পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ভালো ফলন আশা করা যায়। 

তিনি আরো বলেন, তাজুল ইসলামের জমিতে ১৫ হাজার চারা আছে, তা যদি সারা দেশে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয় তবে ১৫ হাজার কৃষক পরিবার চাষের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। ইতিমধ্যেই এলাকাবাসী অনেকেই তাজুল ইসলামের এ উদ্যোগ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে খেজুর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। 

নরসিংদীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আলতাফ হোসেন জানান, তাজুলের সাফল্য সমগ্র জেলায় ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে

 

 

ফসলের উন্নত জাত

ফসলের উন্নত জাত সম্পর্কে জানতে নিম্নোক্ত লিংকে ক্লিক করুন:

ক্রমিক নং বিবরণ মন্তব্য
বেগুন চাষের উন্নত জাত  
কাকরোল চাষের উন্নত জাত
মিষ্টি গাছ ষ্টিভিয়া

বর্তমানে ব্যবহৃত ফসলের বিভিন্ন উন্নতজাতের তালিকা নিম্নরূপ:

 ক্রমিক নং ফসলের নাম জাতের নাম
বোরো ব্রি ধান-২৮
ব্রি ধান-২৯
ব্রি ধান-৩৬
ব্রি ধান-৪৫
ব্রি ধান-৪৭
ব্রি ধান-৫০
ব্রি ধান-৫৫
বিনা -৬
বিনা-৮
গম বারি গম -২১
বারি গম -২২
বারি গম -২৩
বারি গম -২৪
বারি গম -২৫
বারি গম -২৬
আমন ব্রি ধান-৩২
ব্রি ধান-৩৩
ব্রি ধান-৩৪
ব্রি ধান-৩৭
ব্রি ধান-৩৯
ব্রি ধান-৪০
ব্রি ধান-৪১
ব্রি ধান-৪৪
ব্রি ধান-৪৯
ব্রি ধান-৫১
ব্রি ধান-৫২
ব্রি ধান-৫৩
ব্রি ধান-৫৪
ব্রি ধান-৫৫
বিনা -৭
পিয়াজ তাহেরপুরী
ফরিদপুরী
রসুন স্থানীয় উন্নত
মসুর বারি মসুর-৩
বারি মসুর-৫
বারি মসুর-৬
মুগ বারি মুগ-৩
বারি মুগ-৫
বারি মুগ-৬
হলুদ হরিণ পলি
আদাগাতি
বারি হলুদ-২
বারি হলুদ-৩
কলা রঙ্গিন সাগর, বার কলা
১০ ফুল কপি হাইব্রীড
১১ বাধাকপি হাইব্রীড
১২ মিষ্টি কুমড়া হাইব্রীড
১৩ লাউ হাইব্রীড, বারি লাউ, স্থানীয় উন্নত
১৪ বেগুন শিং নাথ, বারি বেগুন, হাইব্রীড
১৫ টমেটো রোমা ভিএফ, হাইব্রীড

 

নরসিংদীতে কলম্বো লেবু চাষের জনপ্রিয়তা লাভ

নরসিংদী, ৩ জুলাই, ২০১৫ (বাসস) : অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হওয়ায় জেলার কৃষকদের মধ্যে কলম্বো লেবু চাষের জনপ্রিয়তা বেড়েছে।কয়েক বছর আগে কৃষকরা পরীক্ষামূলকভাবে ছোট আকারে লেবু চাষ শুরু করে এবং পরে জেলার চারটি উপজেলায় তা অসাধারণ সাফল্য অর্জন করায় বিস্তার লাভ করেছে।
তাদের সাফল্যের কারণে অন্যরা উৎসাহিত হয়ে সুগন্ধ যুক্ত ও রসালো এই লেবু চাষে এগিয়ে আসে।
রপ্তানি মানের এই লেবু চাষে কৃষকদের আগ্রহ দেখে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ (ডিএই) জেলার- শিবপুর, বেলাবো, মনোহরদী ও রায়পুরা উপজেলায় একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির আওতায় চার উপজেলায় ৫০টি কলম্বো লেবুর নতুন বাগান করেছে। প্রতিটি ফলের বাগান এক বিঘা জমি উপর স্থাপন করা হয়।
উন্নতমানের লেবু উৎপাদনের জন্য কৃষকদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ (ডিএই) প্রত্যেক কৃষককে কলম্বো লেবুর ১৬০টি করে চারা সরবরাহ করেছে।
এছাড়া, জেলার বিভিন্ন এলাকায় কৃষকরা নিজেদের উদ্যোগে লেবুর বাগান গড়ে তুলেছে।
বর্তমানে জেলার চার উপজেলায় কৃষকরা ১,১৮০ বাগানে কলম্বো লেবুর চাষ করে প্রায় ৭,২০০ টন উৎপাদন করেছে।
শিবপুর উপজেলার দত্তরগাঁও গ্রামের খন্দকার মাহাবুব ২০০৩ সালে ৩০ শতক জমিতে লেবু চাষ শুরু করে এখন তিনি ১২০ শতক জমিতে ৮০০ চারা রোপণ করেছেন।
এই বছর তিনি তার বাগান থেকে চমৎকার উৎপাদন পেয়ে ৪ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করায় সন্তোষ প্রকাশ করেন ।
রায়পুরা উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের কৃষক বাবুল চৌধুরী লেবু চাষ করে তার বাগান থেকে ১০ লাখ টাকার মুনাফা অর্জন করেছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক লোতাফাত হোসেন বাসসকে জানান, স্থানীয় বাজারে এবং অন্যান্য বাজারে উন্নতমানের কলম্বো লেবুর চাহিদা আছে। এই লেবু এখন ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য রপ্তানি হচ্ছে। স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি কলম্বো লেবু ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তিনি বলেন, জেলার কৃষকদের কাছ থেকে ২,০০০ টন লেবু বিদেশে যাচ্ছে।
দেশ লেবু রপ্তানি করে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারে বলে তিনি মনে করেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

দোহার উপজেলা

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার তালিকা

দোহার উপজেলায় কর্মরত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের তালিকাঃ

ক্রঃ নং কর্মকর্তার নাম পদবী মন্তব্য
জনাব প্রধীর কান্তি গুপ্ত উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা  
জনাব মোঃ নুরুল কাদের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব তপন সিকদার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব আতিকুল ইসলাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব খোকন বড়ুয়া উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব আজগর আলী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব তসওয়ার হোসেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাব খোরশেদ আলম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
জনাবা শামীমা আক্তার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১০ জনাবশ্যামল চক্রবর্তী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা
১১ জনাব আবদুর রহিম চৌধুরী উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা  
১২ জনাব যদুনাথ দত্ত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৩ জনাব স্বপন কুমার নন্দী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৪ জনাব আবদুল মোতালেব উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৫ জনাব মোঃ আলমগীর উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৬ জনাব সঞ্জীব ঘোষ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৭ জনাব সুধীর কুমার সেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
১৮ জনাব বিপ্লল কুমার দেওয়ানজী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা
১৯ জনাব স্বপন কান্তি দাশ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২০ জনাব ইমাম হোসেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২১ জনাব নির্মল দে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২২ জনাব আ ন ম কেফায়েত উ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৩ জনাব ওবাইদুল হক সিকদার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৪ জনাব সরোজ কান্তি বড়ুয়া উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৫ জনাব সঞ্জিব বরণ ব্যানার্জী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৬ জনাব মৃদুল দে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৭ জনাব বিশ্বেশ্বর কুমার দে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৮ জনাব মিয়া হোসেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
২৯ জনাব শেফু দাশ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩০ জনাবা স্বপ্না রাণী রাহা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা
৩১ জনাবা নমিতা আইচ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩২ জনাবা তৃপ্তি ঘোষ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৩ জনাব জহিরুল ইসলাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৪ জনাব খোরশেদ আলম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৫ জনাব রফিকুল ইসলাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৬ জনাব ইউনুছ চৌধুরী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৭ জনাব মৃদুল কান্তি চৌধুরী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৮ জনাব শ্যামল কান্তি চক্রবর্তী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৩৯ জনাব আনোয়ার হোসেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৪০ জনাব কবির আহাম্মদ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৪১ জনাব আবদুস ছালাম উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৪২ জনাব লক্ষণ চন্দ্র কারণ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  
৪৩ জনাব সুপ্রিয়া চৌধুরী উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা

 

সার পরিবেষকের তালিকা

সার পরিবেষকের তালিকা

ক্র: নং

বিসিআইসি সার ডিলার প্রতিষ্ঠানের নাম

ঠিকানা

ইউনিয়ন

উত্তোলনের স্থান

০১. মেসার্স মাসুদ এন্টারপ্রাইজ

প্রো: মু: আলমাস উদ্দিন

জয়পাড়া বাজার

দোহার, ঢাকা

নয়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০২. মেসার্স  ইজ্জত আলী ট্রেডার্স

প্রো: মো: ইজ্জত আলী

জয়পাড়া বাজার

দোহার, ঢাকা

কুসুমহাটি ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৩. মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ

প্রো: আব্দুস সালাম খান

জয়পাড়া বাজার

দোহার, ঢাকা

রাইপাড়া ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৪. মেসার্স শিকদার এন্টারপ্রাইজ

প্রো: মো: ফরহাদ হোসেন

জয়পাড়া বাজার

দোহার, ঢাকা

দোহার পৌরসভা বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৫. মেসার্স দোহার এন্টারপ্রাইজ

প্রো: আব্দুল আলীম

দোহার বাজার

দোহার, ঢাকা

সুতারপাড়া ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৬. মেসার্স পদ্মা ট্রেডার্স

প্রো: রাকিব-বিন-হাসেম

নারিশ বাজার

দোহার, ঢাকা

নারিশা ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৭. মেসার্স নারিশা ট্রেডার্স

প্রো: ফাতেমা আক্তার

নারিশা বাজার

দোহার, ঢাকা

মুকসুদপুর ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ
০৮. মেসার্স শেওলা ট্রেডার্স

প্রো: মো: জাবেদ হোসেন

জয়পাড়া বাজার

দোহার, ঢাকা

বিলাশপুর ইউনিয়ন বিএিডসি, মানিকগঞ্জ

 

উৎপাদিত ফসল সমূহ

দোহার উপজেলায় উৎপাদিত শস্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য শস্য হচ্ছে ধান। ধানের পরেই পাটের স্থান। এরপরে যেসব কৃষিজাত দ্রব্যের নাম করতে হয় সেগুলো হচ্ছে মাসকলাই, মটর, ছোলা ইত্যাদি ডাল জাতীয় শস্য। তৈল বীজের মধ্যে রয়েছে  সরিষা ও তিল।  কাউন, চিনা, ধুন্দা, গম, যব জাতীয় খাদ্য শস্য  উৎপন্ন হয়। এখানকার উল্লেখযোগ্য ফল হচ্ছে ফুটি (বাঙ্গি), তরমুজ, বাদাম, ক্ষীরা ইত্যাদি। এছাড়াও এ জেলায় আম, জাম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, তাল, খেজুর, জাম্বুরা (বাতাবি লেবু), লেবু, তেঁতুল, কামরাঙ্গা, জলপাই, বেল, ডালিম, আতা ইত্যাদি ফলও প্রচুর পরিমানে উৎপন্ন হয়। মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন, ধনে, আদা ইত্যাদি মসলা জাতীয় শস্য, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, উচ্ছে, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ধুন্দুল, শিম, বরবটি, কাকরল, ঢেড়শ, গোল আলু, বেগুন, টমেটো ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি সবজি প্রচুর পরিমানে উৎপাদিত হয়।

 

সোনালী আমনে কৃষকের হাসি

ঢাকার দুই উপজেলা দোহার ও নবাবগঞ্জে এবার আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। মাঠে এখন শুধুই পাকা ফলন। ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষাণ-কৃষাণীরা এখন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কষ্ট সার্থক হওয়ায় সবার মুখে হাসি ফুটেছে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

নবাবগঞ্জ উপজেলা

 

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের ৪২ টি কৃষি বøকে আমন মৌসুমে ব্রি ধান ৪৯ বি-আর ১১ও সুগন্ধি কালিজিরা ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের সুত্রে জানা যায়, নবাবগঞ্জে ্এবার ধানের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২৪৫ হেক্টর সেখানে ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় ধান উৎপাদন হয়েছে ২৮৫ হেক্টর। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪০হেক্টর বেশি। সরেজমিনে উপজেলার শোল্লা ইউনিয়নের সিংহড়া গ্রামে চাষী আবু তাহেরের সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমি বি-আর ১১ ধান রোপন করে বিঘা প্রতি ১৭ মণ করে ধান পেয়েছি। কান্দা মাত্রা গ্রামের চাষী মদন কুমার মজুমদার জানান আমার জমিতে এবার সুগন্ধি কালিজিরা ধান রোপন করি বেশ ভাল ফলন হয়েছে আশা করি প্রতি বিঘায় ৮ মণ করে ধান হবে। বাহ্রা ইউনিয়নের চাষী ইমান আলীর জমিতে বিঘা প্রতি ১৪ মন করে ব্রি ধান ৪৯ হয়েছে বলে জানান তিনি। নবাবগঞ্জে ধানের বাম্পার ফলন সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের কর্মকর্তা কাজী মো. ইসমাইল বলেন, বর্তমান সরকার কৃষক ও কৃষির উন্নয়ন সাধনে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। যার ফলে দেশ ও কৃষক সমাজ এগিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি-কর্মকর্তা মো. শহীদুল আমীন বলেন উপজেলার ৪২টি কৃষি বøকে কর্মরত ৩৭ জন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার সার্বিক সহযোগিতা পরামর্শ ও কৃষকের শ্রমের ফলেই এ সাফল্য এসেছে।

 

 

mayranebauidede

 

 

 

 

 

নবাবগঞ্জে মিষ্টি কুমড়া চাষে মায়ারানীর সাফল্য

নবাবগঞ্জে মিষ্টি কুমড়া চাষ করে সাফল্য অর্জন করেছে মায়ারানী। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার কান্দামাত্রা গ্রামের মায়ারানী বাউল পেশায় একজন গ্রাম্য চিকিৎসক। স্বামী ডা: জগদীসচন্দ্র বাউলের নবাবগঞ্জ বাজারের চেম্বারে রোগী দেখেন এবং অবসরে স্বামীর নিজস্ব জমিতে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করে থাকেন।

প্রতি বারের মতো এবারো তিনি গোলআলু, লাউ, পটল ও মিষ্টি কুমড়া চাষ করেছেন প্রায় ২৫ বিঘা জমিতে, এর মধ্যে ১৪ বিঘা জমিতে মিষ্টি কুমড়ার চাষ করেন তিনি, সর্বমোট খরচ হয় প্রায় ১৪হাজার টাকা, মিষ্টি কুমড়া হয় প্রায় ৩০হাজার পিছ, প্রতিহাজার বিক্রি করেন ৪হাজার টাকা দরে, এবার আলুর দাম কম থাকায় বাড়ীতে রেখে দিয়েছেন দাম একটু বাড়লে বেচে দিবেন বলে জানান।

লাউ বিক্রি করেও বেশ লাভবান হয়েছেন তিনি। পটল এখনো ছোট। তবে আশা করছেন ভাল ফলন হবে এবং বেশ দামে বিক্রি করতে পারবেন।

কৃষিকাজে তার উৎসাহ সর্ম্পকে প্রশ্ন করা হলে তিনি ঢাকা প্রতিদিন ডটকমকে বলেন, বর্তমান নবাবগঞ্জের উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও তার সহযোগি উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন আহাম্মেদ, ওয়ালি উল্লাহ ও রিয়াজুল সাহেবের সার্বিক সহযোগিতায় আমি এতদুর এগিয়ে আসতে পেরেছি। আমাকে দেখে অনান্য শিক্ষিত নারীরাও এগিয়ে আসছে কৃষি কাজে যা দেখে আমার খুব ভাল লাগছে।

নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মায়রানী সম্পর্কে বলেন, কলেজে পড়ুয়া লেখাপড়া জানা নারী হয়েও তিনি কৃষি ও কৃষকের সাথে আছেন এটা কৃষির জন্য একটা সুখবর।

কান্দামাত্রা গ্রামের মেম্বার মিজানুর রহমান সেলু ও নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল কালাম আজাদ বলেন, মায়ারানী বাউলের মতো শিক্ষিত নারীরা যদি এভাবে সাহস করে এগিয়ে আসে তবে অন্যেরাও সাহস পাবে এগিয়ে আসতে। দেশ হয়ে উঠবে স্বনির্ভর।নারী আর পরাধীন থাকবে না। নারী ও পুরুষের ঐক্য বদ্ধ হাত দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বহুদুর।

 

সোনালী আমনে কৃষকের হাসি

 

 

নবাবগঞ্জে ডেইরি ফার্ম করে স্বাবলম্বী মায়া রানী বাউল
অদম্য পরিশ্রম আর সাহসিকতার সঙ্গে ডেইরি ফার্ম করে স্বাবলম্বী হয়েছেন ঢাকা জেলাধীন নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইনিয়নের কান্দামাত্রা গ্রামের মায়া রানী বাউল। এর মধ্য দিয়ে তিনি এক সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে সুনাম অর্জন করেছেন। নিজের হাতে গড়ে তোলা প্রকল্পে দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করে তিলে-তিলে দাঁড় করিয়েছেন তার স্বপ্ন বিস্তারের পরিকল্পাগুলো। জীবন-সংসারে যুদ্ধ করে ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়েছেন ওই অদম্য নারী। কোনো বাধাই তাকে দমাতে পারেনি। : তিনি কর্মের গুণে নারী উদ্যোক্তা হিসেবে সবার কাছে সম্মানিত হয়েছেন। মাত্র ৮টি অস্ট্রেলিয়ান প্রজাতির গাভী ক্রয় করে শুরু করেন তার ডেইরি ফার্ম। এখন ডেইরি ফার্মে রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ২৮টি গাভী। গড়ে প্রতিদিন তার ডেইরি ফার্মে দুধ উৎপাদন হয় ১২০ লিটার। তা দিয়ে তিনি গ্রামবাসীর দুধের চাহিদা মিটিয়ে থাকেন। যার বিক্রয়মূল্য সাত হাজার ২০০ টাকা প্রায়। এতেই তার ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে আর এ থেকে তার বার্ষিক আয় হয় ৩৫ লাখ টাকা। মায়া রানী বলেন, কোনো কিছু ভালোভাবে করার আগে আমাদের প্রয়োজন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা যার কোনো বিকল্প নেই। আমি স্বল্প মেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে গড়ে তুলেছি এ ডেইরি ফার্ম। বর্তমানে আমাদের দেশে ডেইরি ফার্মের সংখ্যা অনেক। দিন যাচ্ছে এর চাহিদা বাড়ছে, কারণ আদর্শ খাবার হিসেবে দুধ এখনো জনপ্রিয়। : আমিষের চাহিদা মেটাতে মাংসের তুলনা নেই। তারপর প্রতিদিন জ্বালানি হিসেবে গোবর ও জৈব সার  পাওয়া যাচ্ছে ডেইরি ফার্ম থেকে। তিনি আরো বলেন, ‘আমি নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ওয়ালী উল্লাহর পরামর্শে গাভী পালন শুরু করি। ২ বছরের ব্যবধানে আজ আমি একটি ডেইরি ফার্মের মালিক।’ নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নারায়ণ চন্দ্র বলেন, মায়া রানী একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। তার দেখানো পথ ধরে এগিয়ে আসলে অন্য নারীদেরও সাফল্য আসবে। :

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কেরাণীগঞ্জ উপজেলা

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা

 

ক্রঃ নং এসএএও এর নাম ব্লক ইউনিয়ন ক্যাম্প ঠিকানা মোবাইল নং ও ই-মেইল নিজ জেলা ও উপজেলা
মোঃ আনোয়ার হোসেন হযরতপুর হযরতপুর হযরতপুর ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭১৮১২৮৮১০ ধামরাই, ঢাকা
মোঃ ফিরোজ আক্তার কানারচর প্রেষনে খামারবাড়ী ০১৭১৪৪১২২৯৮ রাজবাড়ী সদর
মোঃ মফিজুল ইসলাম কলাতিয়া কলাতিয়া কলাতিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭৪৬৩৭৪৮৯১৫ ঢাকা
নাজমা সুলতানা তালেপুর কলাতিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ০১৯১২৩৮৮৬৩৭ ররিশাল সদর
মনোয়ারা বেগম তারানগর তারানগর তারানগর ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭১৫০৮৭০৯০

bfm12102007@yahoo.com

নারায়নগঞ্জ সদর
রেশমা বেগম বটতলী তারানগর ইউনিয়ন পরিষদ ০১৯১৪০৭৪৭২১

০১৫৫৮৮৭৬৩৩২

জয়পুরহাট সদর
ফাতেমা বেগম রম্নহিতপুর রম্নহিতপুর রম্নহিতপুর সীড ষ্টোর ০১৭২০০২৮৪৮০ ধামরাই, ঢাকা
হেপি রানী চন্দ্র সোনাকান্দা রম্নহিতপুর সীড ষ্টোর ০১১৯৯১৫৮৭৮০ সিলেট সদর
মোঃ বাহার হোসেন শাক্তা শাক্তা উপজেলা কৃষি অফিস ০১৫৫২৪৬৯০৫১ সোনাইমুড়ি, নোয়াখালী
১০ আব্দুস সাদেক আটি শাক্তা ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭১৬২৫৩১০১ রায়পুরা, নরসিংদী
১১ মোঃ জহিরম্নল ইসলাম বাস্তা বাস্তা উপজেলা কৃষি অফিস ০১৯১৯৮৮১১৫৫ ধামরাই, ঢাকা
১২ শায়লা ইয়াসমিন কালিন্দি কালিন্দি কালিন্দি ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭২১৪৫৫০৯৮

shailayeasmin@gmail.com

শিবপুর, নরসিংদী
১৩ শিরিন আক্তার জিনজিরা জিনজিরা ও আগানগর আগানগর ইউনিয়ন পরিষদ   ও উপজেলা কৃষি অফিস ০১১৯১৫০৬২৬৪ মোহাম্মদপুর, ঢাকা
১৪ আব্দুল হালিম শিকদার শুভাঢ্যা শুভাঢ্যা শুভাঢ্যা সীড ষ্টোর ০১৯১৫১৬৩৬৯১ ঝালকাঠি সদর
১৫ ফারজানা ইয়াসমিন তেঘরিয়া তেঘরিয়া তেঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ০১৮১৫০৪৪০২৬ নরসিদী সদর
১৬ এ কে এম আলমগীর বাঘৈর তেঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ০১৮১৯০৮৫৬৩৬ নরসিদী সদর
১৭ আব্দুর রহমান কোন্ডা কোন্ডা কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ ০১৮১৭৬০৪০৮৮

mdabdurrahman156@gmail.com

লক্ষিপুর সদর
১৮ রসিদা খাতুন মির্জাপুর কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ ০১৭২১৮২৪০৭৭

rashidariad@gmail.com

আশকোনা, ঢাকা

 

সার পরিবেশকের তালিকা

ক্রঃ নং বিসিআইসি সার ডিলারের নাম ও ঠিকানা

ইউনিয়ন

১. মেসার্স আনিস এন্ড সন্স

প্রোঃ মোঃ জালাল উদ্দিন, হযরতপুর বাজার।

হযরতপুর

২. মেসার্স এগ্রো ট্রেডার্স

প্রোঃ কফিল উদ্দিন মোল্লা, কলাতিয়া বাজার।

কলাতিয়া

৩. মেসার্স জয়নাল আবেদীন ট্রেডার্স

প্রোঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন, বটতলী বাজার।

তারানগর

৪. মেসার্স ওয়াহিদ এন্টারপ্রাইজ

প্রোঃ মোঃ ওহায়িদ মিয়া, বটতলী বাজার।

তারানগর

৫. মেসার্স সোহেল ট্রেডার্স

প্রোঃ মোঃ ফজলল হক, রোহিতপুর বাজার

রোহিতপুর

৬. মেসার্স ভাই ভাই ষ্টোর

প্রোঃ আঃ আউয়াল, আটিবাজার, শাক্তা।

শাক্তা

৭. মেসার্স হাসান ট্রেডার্স

প্রোঃ জিলানী মিয়া, দড়িগাঁও, বাস্তা।

বাস্তা

৮. মেসার্স নাজিম উদ্দিন এন্টারপ্রাইজ

প্রোঃ মোঃ নাজিম উদ্দিন, রাজেন্দ্রপুর বাজার।

তেঘরিয়া

৯. মেসার্স ইমন ট্রেডার্স

প্রোঃ মোঃ সাইদুল ইসলাম, হাসনাবাদ সুপার মার্কেট।

শুভাঢ্যা

১০. মেসার্স অন্তরা এন্টারপ্রাইজ

প্রোঃ মোঃ মেজবাহ্ উদ্দিন, মির্জাপুর।

কোন্ডা

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কেরাণীগঞ্জের শীতের সবজি মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি : কোটি কোটি টাকা আয় করছেন কৃষকরা

ঢাকার কেরাণীগঞ্জের শীতের সবজি রাজধানীর চাহিদা মিটিয়ে মধ্যপ্রাচ্যেও রপ্তানি হচ্ছে। মৌসুমের শুরুতেই হেমন্তের শেষ দিকে শীতের বিভিন্ন সবজিতে বাজার ভরপুর। এসব সবজি টাটকা, দামে সস্তা, ফরমালিনমুক্ত। এতে কৃষকরা কোটি কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার সুযোগ পাচ্ছেন। শীতের এ সবজি আগাম বাজারে ওঠায় ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। উপজেলার অধিকাংশ গ্রামে সবজি চাষ ও উৎপাদনের খ্যাতি অনেক দিন থেকে। উপজেলার দুই থানা এলাকায় ঢাকা-২ আসনের হজরতপুর, কলাতিয়া, তারানগর, বড়ইকান্দি, আহাদিপুর, শাক্তা, বাস্তা, রামের কান্দা, ধর্মশুর, রোহিতপুর, সোনাকান্দা, বাস্তা ও ঢাকা-৩ আসনের কোনা খোলা, আলুকান্দা, ঘোষকান্দা, পাইনারচর, সাপের চর, পোড়াহাটি, তেঘুরিয়াসহ প্রত্যন্ত জনপদে বিপুল পরিমাণ শাকসবজি উৎপাদন হয়। এর মধ্যে রয়েছে টমেটো, পটোল, লাউ, মিষ্টিকুমড়া, আলু, বেগুন, শসা, ঢেঁড়স, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লালশাক, পুঁইশাক, শিম, ধনেপাতা প্রভৃতি। কৃষি স¤প্রসারণ দপ্তর থেকে জানা গেছে, এখানকার ৬০ শতাংশ মানুষ কৃষিজীবী। কেরাণীগঞ্জের উৎপাদিত শাকসবজি স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে পাইকারি বাজারে চলে যায়। ঢাকার শ্যামবাজারের আড়তদাররা শত-শত টন সবজি ক্রয় করে আন্তর্জাতিক বাজার সৌদি আরব, কুয়েত, আবুধাবি, যুক্তরাজ্যসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছে। এতে আয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। উপজেলা কৃষিকর্তা ড. মো. জামিলুর রহমান জানান, চলতি বছর ১শ ৫৫ হেক্টর জমিতে শিম, ১৪শ ৬ হেক্টর জমিতে আলু, ২৯শ হেক্টর জমিতে লালশাক, পালংশাক, লাউশাক, মুলা চাষ হয়েছে। ফলন গত বছরের চেয়েও বেশি হয়েছে। কৃষকরা দাম পেয়েছেন ভালো। এছাড়া ২২ হাজার ২শ’ ৪ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এখানকার কৃষকরা সরকারি সহায়তা পেলে কৃষি ক্ষেত্রে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হবেন। ঢাকার সবজিভরা খ্যাত কেরাণীগঞ্জে দিন-দিন উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে কৃষকরা স্বাবলম্বী হচ্ছে।

 

ফসলের উন্নত জাত

উফশী ধানের পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য এবং মৌসুম ভিত্তিক উপযুক্ত ধানের জাত  নির্বাচন  ও আধুনিক  পদ্ধতিতে ধান চাষ

জাত

মৌসুম

জীবনকাল

চালের বৈশিষ্ট্য

ধানের গড় ফলন (টন/হেক্টর)

বি আর ১(চান্দিনা) বোরো,আউস ১৫০,  ১২০

খাটো,  মোটা

৫.৫,    ৪.০

বি আর২(মালা) বোরো, আউস ১৬০,  ১২৫

মাঝারী চিকন ও সাদা

৫.০, ৪.০

বি আর ৩( বিপ্লব) বোরো,আউস,আমন ১৭০, ১৩০, ১৪৫

মাঝারী চিকন ও পেটে সাদা দাগ আছে

৬.৫, ৪.০, ৪.০

বি আর ৪( ব্রিশাইল)

আমন

১৪৫

মাঝারী মোট ও সাদা

৫.০

বি আর৫( দুলাভোগ)

আমন

১৫০

ছোট, গোলাকৃতি ও সুগন্ধি

৩.০

বি আর৬ বোরো, আউস ১৪০, ১১০

লম্বা , চিকন ও সাদা

৪.৫, ৩.৫

বি আর৭( ব্রিবালাম) বোরো, আউস ১৫৫, ১৩০

লম্বা , চিকন

৪.৫, ৪.৫

ব আর৮(আশা) বোরো, আউস ১৬০, ১২৫

মাঝারী মোটা ও পেটে দাগ আছে

৬.০, ৫.০

বি আর৯(সুফলা) বোরো,আউস ১৫৫, ১২০

লম্বা, মাঝারী মোটা ও সাদ

৬.০, ৫.০

বি আর১০(প্রগতি)

আমন

১৫০

মাঝারী চিকন

৬.৫

বি আর১১(মুক্তা)

আমন

১৪৫

মাঝারী মোটা

৬.৫

বি আর১২(ময়না) বোরো, আউস ১৭০, ১৩০

মাঝারী মোটা  ও সাদ

৫.৫, ৪.৫

বি আর১৪(গাজী) বোরো,  আউস ১৬০,  ১২০

মাঝারী মোটা  ও সাদ

৬.০,  ৫.০

বি আর১৫( মোহিনী) বোরো,  আউস ১৬৫,  ১২৫

মাঝারী চিকন ও সাদা

৫.৫,  ৫.০

বিআর১৬( শাহীবালাম) বোরো,   আউস ১৬৫,  ১৩০

লম্বা, চিকন ও সাদা

৬.০,  ৫.০

বি আর১৭(হাসি)

বোরো

১৫৫

মাঝারী মোটা

৬.০

বিআর১৮(শাহজালাল)

বোরো

১৭০

মাঝারী মোটা ও সাদা

৬.০

বি আর১৯(মঙ্গল)

বোরো

১৭০

মাঝারী মোটা

৬.০

বি আর২০(নিজামী)

আউস

১১৫

মাঝারী মোটা ও স্বচ্ছ

৩.৫

বি আর২১(নিয়ামত)

আউস

১১০

মাঝারী মোটা ও স্বচ্ছ

৩.০

বি আর২২( কিরণ)

আমন

১২৫

খাটো, মোটা ও সাদা

৫.০

বি আর২৩(দিশারী)

আমন

১২৫

লম্বা, চিকন ওসাদা

৫.৫

বি আর২৪(রহমত)

আউস

১০৫

লম্বা, চিকন ওসাদা

৩.৫

বিআর২৫( নয়াপাজাম)

আমন

১৩৫

খাটো, মোটা ও সাদা

৪.৫

বি আর ২৬(শ্রাবণী)

আউস

১১৫

চিকন, লম্বা ও সাদা

৪.০

ব্রি ধান ২৭

আউস

১১৫

মাঝারী মোটা

৪.০

ব্রি ধান২৮

বোরো

১৪০

মাঝারী চিকন ও সাদা

৫.০

ব্রি ধান২৯

বোরো

১৬৫

মাঝারী চিকন ও সাদা

৭.৫

ব্রি ধান৩০

আমন

১৪৫

মাঝারী চিকন ও সাদা

৫.০

ব্রি ধান৩১

আমন

১৪০

মাঝারী মোটা ও সাদা

৫.০

ব্রি ধান৩২

আমন

১৩০

মাঝারী মোটা ও সাদা

৫.০

ব্রি ধান৩৩

আমন

১১৮

খাটো মোটা ও পেটে দাগ আছে।

৪.৫

ব্রি ধান৩৪

আমন

১৩৫

খাটো, মোটা ও সুগন্ধি

৩.৫

ব্রি ধান৩৫

বোরো

১৫৫

খাটো, মোটা

৫.০

ব্রি ধান৩৬

বোরো

১৪০

লম্বা,চিকন

৫.০

ব্রি ধান৩৭

আমন

১৪০

মাঝারী চিকন, সুগন্ধি

৩.৫

ব্রি ধান৩৮

আমন

১৪০

লম্বা,চিকন , সুগন্ধি

৩.৫

ব্রি ধান৩৯

আমন

১২২

লম্ব, চিকন

৪.৫

ব্রি ধান৪০

আমন

১৪৫

মাঝারী মোটা

৪.৫

ব্রি ধান৪১

আমন

১৪৮

লম্বাটে মোট, স্বচ্ছ ও সাদা

৪.৫

ব্রি ধান৪২

আউস

১০০

মাঝারী , সাদা

৩.৫

ব্রি ধান৪৩

আউস

১০০

মাঝারী মোটা সাদা

৩.৫

ব্রি ধান৪৪

আমন

১৪৫

মোটা

৬.৫

ব্রি ধান৪৫

বোরো

১৪৫

মাঝারী মোট ও সাদা

৬.৫

ব্রি ধান৪৬

আমন

১২৪

মাঝারী মোটা

৪.৭

ব্রি ধান৪৭

বোরো

১৫০

মাঝারী মোটা

৬.১

ব্রি ধান৪৮

আউস

১১০

মাঝারী মোটা

৫.৫

ব্রি ধান৪৯

আমন

১৩৫

মাঝারী চিকন

৫.৫

ব্রি ধান৫০(বাংলামতি)

 বোরো

১৫৫

মাঝারী চিকন

৫.৫

ব্রি ধান৫১

 আমন

১৪২

মাঝারী চিকন

৪.৫

ব্রি ধান৫২

 আমন

১৪৫

মাঝারী মোটা

৪.৫

ব্রি হাইব্রিড ধান১

বোরো

১৫৫

মাঝারী চিকন স্বচছ ও সাদা

৮.৫

ব্রি হাইব্রিড ধান২

বোরো

১৪৫

মাঝারী মোটা ও আগাম

৮.০

ব্রি হাইব্রিড ধান৩

বোরো

১৪৫

মাঝারী চিকন স্বচছ ও সাদা

৯.০

ব্রি হাইব্রিড ধান৪

 আমন

১১৮

মাঝারী চিকন স্বচছ ও সাদা

৬.৫

বিভিন্ন ফসলের নাম ও এর আধুনিক জাত সমূহ

 

ফসলের নাম

জাতের নাম

দান জাতীয় শস্যঃ  

গম

সনোরা-৬৪, কল্যাণসোনা, ইনিয়া-৬৬, নরটেনো-৬৭,

সোনালিকা, নুরী-৭০, জুপাটিকা-৭৩, টেনোরী-৭১, বলাকা, দোয়েল,

আনন্দ, কাঞ্চন, আকবর, বরকত, অঘ্রাণী, প্যাভন-৭৬

বারি গম-১৭ সওগাত, বারি গম-১৮ প্রতিভা, বারি গম-১৯ সৌরভ

বারি গম-২০ গৌরব,   বারি গম-২১ শতাব্দী

ভূট্টা শুভ্রা, বর্ণালী, খৈ-ভূট্টা, মোহর

বারি হাইব্রিড ভূট্টা-১, বারি হাইব্রিড ভূট্টা-১, বারি মিষ্টি ভূট্টা -১

বারি হাইব্রিড ভূট্টা-২,  বারি ভূট্টা-৫, বারি ভূট্টা-৬, বারি ভূট্টা-৭।

চিনা তুষার
কাউন তিতাস, বারি কাউন-২, বারি কাউন-৩
বার্লি বারি বার্লি-১, বারি বার্লি-২, বারি বার্লি-৩, বারি বার্লি-৪
তৈলবীজ টরি-৭, রাই-৫, কল্যানীয় (টিএস-৭২), সোনালী (এসএস-৭৫), দৌলত,

বারি সরিষা-৬ (ধলি), বারি সরিষা-৭, বারি সরিষা-৮, বারি সরিষা-৯,

বারি সরিষা-১০, বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১২

চীনাবাদাম মাইজচর, বাসমিত্ম, ত্রিদানা, ঝিঙ্গাবাদাম, বারি চিনাবাদাম-৫, বারি চিনাবাদাম-৬
তিল টি-৬, বারি তিল-২, বারি তিল-৩
সূর্যমুখী কিরণী
সয়াবীন সোহাগ, বাংলাদেশ সয়াবীন-৪,

বারি সয়াবীন-৫

গুজিতিল শোভা
তিসি নীলা
কুসুমফুল সেফ-১
ডাল শস্যঃ  
মসুর বারি মসুর-১, বারি মসুর-২, বারি মসুর-৩, বারি মসুর-৪,
ছোলা বারি ছোলা-১, বারি ছোলা-২, বারি ছোলা-৩, বারি ছোলা-৪,

বারি ছোলা-৫, বারি ছোলা-৬, বারি ছোলা-৭, বারি ছোলা-৮।

খেসারী বারি খেসারী-১, বারি খেসারী-২
মুগডাল বারি মুগ-১, বারি মুগ-২, বারি মুগ-৩, বারি মুগ-৪, বারি মুগ-৫।
মাসকলাই বারি মাস-১, বারি মাস-২, বারি মাস-৩,
ফেলন বরি ফেলন-১, বারি ফেলন-২
কন্দাল ফসলঃ  
আলু কুফরী সিন্দুরী, মুলটা, প্যাট্রোনিস, কার্ডিনাল, ডায়ামন্ট, মরিনি, ওরিগো হীরা, চমক, মন্ডিয়াল, আইলসা, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, বিনেলা, আরিন্দা, রাজা,

বারি টিপিএস-১,২

মিষ্টি আলু কমলাসুন্দরী, তৃপ্তি, দৌলতপুরী, বারি মিষ্টি আলু-৪, বারি মিষ্টি আলু-৫
মুখী কচু বিলাসী

 

পানি কচু লতিরাজ
ফলঃ  
আম বারি আম-১, বারি আম-২, বারি আম-৩
লিচু বারি লিচু-১, বারি লিচু-২, বারি লিচু-৩
কলা বারি কলা-১, বারি কলা-২
পেয়ারা কাজী পেয়ারা, বারি পেয়ারা-২
নারিকেল বারি নারিকেল-১, বারি নারিকেল-২
পেঁপে শাহী
তরমুজ পদ্মা
জাম্বুরা বারি বাতাবী লেবু-১, বারি বাতাবী লেবু-২, বারি বাতাবী লেবু-৩
সফেদা বারি সফেদা-১
কমলা বারি কমলা-১
তৈকর বারি তৈকর-১
আঁশফল বারি আঁশফল-১
জামরম্নল বারি জামরম্নল-১
সবজিঃ  
বেগুন বারি বেগুন-১ (উত্তরা), বারি বেগুন-২ (তারাপুরি), বারি বেগুন-৩ (শুকতারা)

বারি বেগুন-৪ (কাজলা), বারি বেগুন-৫ (নয়ন তারা)

বাধাকপি বারি বাধাকপি-১ (প্রভাতি), বারি বাধাকপি-২ (অগ্রদূত)
ফুলকপি বারি ফুলকপি-১ (রূপা)
ঢ়েঁড়স বারি ঢ়েঁড়স-১
লাউ বারি লাউ-১
মটরশুটি বারি মটরশুটি-১, বারি মটরশুটি-২, বারি মটরশুটি-৩
পুঁইশাক বারি পুঁইশাক-১
কলমি শাক গিমাকলমি
চীনা কপি বারি চীনাশাক-১
ডাঁটা বারি ডাঁটা-১ (লাবণী)
লালশাক বারি লালশাক-১
মূলা বারি মুলা-১ (তাসাকিসান), বারি মূলা-২ (পিংকি), বারি মূলা-৩ (দ্রম্নতি)
টমেটো বারি টমেটো-১ (মানিক), বারি টমেটো-২ (রতন), বারি টমেটো-৩,

বারি টমেটো-৪ (গ্রষ্মকালীন), বারি টমেটো-৫, বারি টমেটো-৬ (চৈতি),

বারি টমেটো-৭ (অপূর্ব), বারি টমেটো-৮ (শীলা), বারি টমেটো-৯ (লালিমা)

বারি টমেটো-১০ (অনুপমা), বারি টমেটো-১১ (ঝুমকা), বারি টমেটো-১২ (সিঁদুর), বারি টমেটো-১৩ (শ্রাবণী)

সীম বারি সীম-১, বারি সীম-২
ঝাড়সীম বারি ঝাড়সীম
মসলাঃ  
হলুদ বারি হলুদ-১ (ডিমলা), বারি হলুদ-২ (সিন্দুরী), বারি হলুদ-৩
ধনিয়া বারি ধনিয়া-১
পেঁয়াজ বারি পেঁয়াজ-১, বারি পেঁয়াজ-২ (গ্রীষ্মকালীন) , বারি পেঁয়াজ-৩
 মেথী বারি মেথী-১
মরিচ বারি মরিচ-১

(বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন)

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ধামরাই উপজেলা

সার পরিবেশকের তালিকা

ধামরাই উপজেলার বিএডিসি সার ও বীজ ডিলারদেদর নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বরঃ

01 মেসার্স এম এ হালিম ধামরাই বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01716190963
02 মেসার্স রেজিয়া ষ্টোর কালামপুর বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01713479527
03 মেসার্স মোহাম্মদ আলী ট্রেডার্স ধামরাই বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01740942058
04 মেসার্স শাহনাজ ট্রেডার্স মহিশাষী বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01711514015
05 মেসার্স আলামীন ট্রেডার্স ধানতারা বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01712573766
06 মেসার্স শিরিন এন্টার প্রাইজ বালিয়া বাজার,ধামরাই, ঢাকা 01716144850
07 মেসার্স মা এন্টার প্রাইজ কুশুরা বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01726453953
08 মেসার্স মোল্লা এন্টার প্রাইজ খরারচর,ধামরাই, ঢাকা 01746429490
09 মেসার্স নুরুল ইসলাম এন্টার প্রাইজ শরীফবাগ,ধামরাই, ঢাকা 01929757083
10 মেসার্স সেবা এন্টার প্রাইজ সূয়াপুর, ধামরাই, ঢাকা 01818425152
11 মেসার্স কনা এন্টার প্রাইজ কুশুরা, ধামরাই, ঢাকা 01726453953
12 মেসার্স জননী এন্টার প্রাইজ মামুরা, ধামরাই, ঢাকা 01718714376
13 মেসার্স বাগদাদ এন্টার প্রাইজ কুল্লা, ধামরাই, ঢাকা 01713529477
14 ইউনিক ইন্টারন্যাশনাল ধামরাই, ঢাকা 01713579335
15 সততা ট্রেডিং এজেন্সি নান্নার, ধামরাই, ঢাকা 01711174944
16 একতা এন্টার প্রাইজ চৌহাট, ধামরাই, ঢাকা 01727740359
17 মেসার্স পুজা ট্রেডার্স গাংগুটিয়া বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01915288465
18
19

 

 

ধামরাই উপজেলার বিসিআইসি সার ডিলারদেদর নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বরঃ

 

01 মেসার্স এম এ হালিম ধামরাই বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01716190963
02 মেসার্স রেজিয়া ষ্টোর কালামপুর বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01713479527
03 মেসার্স কৃষান  ট্রেডার্স শরীফবাগ, ধামরাই, ঢাকা 01740942058
04 মেসার্স হোসেন ট্রেডার্স ধামরাই বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01712573765
05 মেসার্স মোহাম্মদ আলী ট্রেডার্স ধামরাই বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01740942058
06 মেসার্স শাহনাজ ট্রেডার্স মহিশাষী বাজার,ধামরাই, ঢাকা 01711514015
07 মেসার্স রুহুল আমিন ট্রেডার্স কাওয়ালীপাড়া নবগ্রাম বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01718564620
08 মেসার্স আলামীন ট্রেডার্স ধানতারা বাজার,ধামরাই, ঢাকা 01712573766
09 মেসার্স রায় ট্রেডার্স কাওয়ালীপাড়া নবগ্রাম বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01711023258
10 মেসার্স প্রীতি কর্পোরেশন ট্রেডার্স চেীহাট, ধামরাই, ঢাকা 01711230333
11 মেসার্স আব্দুল্লা এন্টার প্রাইজ আমতা, ধামরাই, ঢাকা 01915558490
12 মেসার্স শিব দূর্গা স্টোর নান্নার, ধামরাই, ঢাকা 01199197858
13 মেসার্স মুনসুর ট্রেডার্স কুল্লা, ধামরাই, ঢাকা 01823193394
14 মেসার্স মাইনুদ্দিন ট্রেডার্স কাওয়ালীপাড়া নবগ্রাম বাজার, ধামরাই, ঢাকা 01731546587
15 মেসার্স হাবিব এন্ড কোং সোমভাগ, ধামরাই, ঢাকা 01711395065
16 মেসার্স সততা ট্রেডিং  এজেন্সী ধামরাই, ঢাকা 01711174944
17 মেসার্স বিবিপিএস ধানতারা, ধামরাই, ঢাকা 01713562773
18 মেসার্স ইসমাইল ওওয়াটার ওয়েস সুয়াপুর, ধামরাই ঢাকা 01713266660

 

 

ফসলের উন্নত জাত

ফসলের নাম

জাতের নাম

ধান জাতীয় শস্যঃ

গম

সনোরা-৬৪, কল্যাণসোনা, ইনিয়া-৬৬, নরটেনো-৬৭,

সোনালিকা, নুরী-৭০, জুপাটিকা-৭৩, টেনোরী-৭১, বলাকা, দোয়েল,

আনন্দ, কাঞ্চন, আকবর, বরকত, অঘ্রাণী, প্যাভন-৭৬

বারি গম-১৭ সওগাত, বারি গম-১৮ প্রতিভা, বারি গম-১৯ সৌরভ

বারি গম-২০ গৌরব,   বারি গম-২১ শতাব্দী

ভূট্টা শুভ্রা, বর্ণালী, খৈ-ভূট্টা, মোহর

বারি হাইব্রিড ভূট্টা-১, বারি হাইব্রিড ভূট্টা-১, বারি মিষ্টি ভূট্টা -১

বারি হাইব্রিড ভূট্টা-২,  বারি ভূট্টা-৫, বারি ভূট্টা-৬, বারি ভূট্টা-৭।

চিনা তুষার
কাউন তিতাস, বারি কাউন-২, বারি কাউন-৩
বার্লি বারি বার্লি-১, বারি বার্লি-২, বারি বার্লি-৩, বারি বার্লি-৪
তৈলবীজ টরি-৭, রাই-৫, কল্যানীয় (টিএস-৭২), সোনালী (এসএস-৭৫), দৌলত,

বারি সরিষা-৬ (ধলি), বারি সরিষা-৭, বারি সরিষা-৮, বারি সরিষা-৯,

বারি সরিষা-১০, বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১২

চীনাবাদাম মাইজচর, বাসমিত্ম, ত্রিদানা, ঝিঙ্গাবাদাম, বারি চিনাবাদাম-৫, বারি চিনাবাদাম-৬
তিল টি-৬, বারি তিল-২, বারি তিল-৩
সূর্যমুখী কিরণী
সয়াবীন সোহাগ, বাংলাদেশ সয়াবীন-৪,

বারি সয়াবীন-৫

গুজিতিল শোভা
তিসি নীলা
কুসুমফুল সেফ-১
ডাল শস্যঃ
মসুর বারি মসুর-১, বারি মসুর-২, বারি মসুর-৩, বারি মসুর-৪,
ছোলা বারি ছোলা-১, বারি ছোলা-২, বারি ছোলা-৩, বারি ছোলা-৪,

বারি ছোলা-৫, বারি ছোলা-৬, বারি ছোলা-৭, বারি ছোলা-৮।

খেসারী বারি খেসারী-১, বারি খেসারী-২
মুগডাল বারি মুগ-১, বারি মুগ-২, বারি মুগ-৩, বারি মুগ-৪, বারি মুগ-৫।
মাসকলাই বারি মাস-১, বারি মাস-২, বারি মাস-৩,
ফেলন বরি ফেলন-১, বারি ফেলন-২
কন্দাল ফসলঃ
আলু কুফরী সিন্দুরী, মুলটা, প্যাট্রোনিস, কার্ডিনাল, ডায়ামন্ট, মরিনি, ওরিগো হীরা, চমক, মন্ডিয়াল, আইলসা, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, বিনেলা, আরিন্দা, রাজা,

বারি টিপিএস-১,২

মিষ্টি আলু কমলাসুন্দরী, তৃপ্তি, দৌলতপুরী, বারি মিষ্টি আলু-৪, বারি মিষ্টি আলু-৫
মুখী কচু বিলাসী

 

পানি কচু লতিরাজ
ফলঃ
আম বারি আম-১, বারি আম-২, বারি আম-৩
লিচু বারি লিচু-১, বারি লিচু-২, বারি লিচু-৩
কলা বারি কলা-১, বারি কলা-২
পেয়ারা কাজী পেয়ারা, বারি পেয়ারা-২
নারিকেল বারি নারিকেল-১, বারি নারিকেল-২
পেঁপে শাহী
তরমুজ পদ্মা
জাম্বুরা বারি বাতাবী লেবু-১, বারি বাতাবী লেবু-২, বারি বাতাবী লেবু-৩
সফেদা বারি সফেদা-১
কমলা বারি কমলা-১
তৈকর বারি তৈকর-১
আঁশফল বারি আঁশফল-১
জামরম্নল বারি জামরম্নল-১
সবজিঃ
বেগুন বারি বেগুন-১ (উত্তরা), বারি বেগুন-২ (তারাপুরি), বারি বেগুন-৩ (শুকতারা)

বারি বেগুন-৪ (কাজলা), বারি বেগুন-৫ (নয়ন তারা)

বাধাকপি বারি বাধাকপি-১ (প্রভাতি), বারি বাধাকপি-২ (অগ্রদূত)
ফুলকপি বারি ফুলকপি-১ (রূপা)
ঢ়েঁড়স বারি ঢ়েঁড়স-১
লাউ বারি লাউ-১
মটরশুটি বারি মটরশুটি-১, বারি মটরশুটি-২, বারি মটরশুটি-৩
পুঁইশাক বারি পুঁইশাক-১
কলমি শাক গিমাকলমি
চীনা কপি বারি চীনাশাক-১
ডাঁটা বারি ডাঁটা-১ (লাবণী)
লালশাক বারি লালশাক-১
মূলা বারি মুলা-১ (তাসাকিসান), বারি মূলা-২ (পিংকি), বারি মূলা-৩ (দ্রম্নতি)
টমেটো বারি টমেটো-১ (মানিক), বারি টমেটো-২ (রতন), বারি টমেটো-৩,

বারি টমেটো-৪ (গ্রষ্মকালীন), বারি টমেটো-৫, বারি টমেটো-৬ (চৈতি),

বারি টমেটো-৭ (অপূর্ব), বারি টমেটো-৮ (শীলা), বারি টমেটো-৯ (লালিমা)

বারি টমেটো-১০ (অনুপমা), বারি টমেটো-১১ (ঝুমকা), বারি টমেটো-১২ (সিঁদুর), বারি টমেটো-১৩ (শ্রাবণী)

সীম বারি সীম-১, বারি সীম-২
ঝাড়সীম বারি ঝাড়সীম
মসলাঃ
হলুদ বারি হলুদ-১ (ডিমলা), বারি হলুদ-২ (সিন্দুরী), বারি হলুদ-৩
ধনিয়া বারি ধনিয়া-১
পেঁয়াজ বারি পেঁয়াজ-১, বারি পেঁয়াজ-২ (গ্রীষ্মকালীন) , বারি পেঁয়াজ-৩
 মেথী বারি মেথী-১
মরিচ বারি মরিচ-১

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের তালিকা

ক্রমিক নং উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতার নাম ব্লকের নাম ইউনিয়ন মোবাইল নম্বর
০১ মোবারক হোসেন পালোয়ান দ্বিমূখা চৌহাট ০১৯৩৮৮২১৩৫৩
০২ মমতাজ আক্তার রাজাপুর চৌহাট ০১৯৩৮৮২১৩৮৩
০৩ আনিছ উর রহমান চৌহাট চৌহাট ০১৯৩৮৮২১৩৫৯
০৪ মোঃ শহিদুল্লাহ আমতা আমতা ০১৯৩৮৮২১৩৬৩
০৫ মোঃ আব্দুর রহমান বাউখন্ড আমতা ০১৯৩৮৮২১৩৫৭
০৬ মোঃ ফজলুল হক বালিয়া বালিয়া ০১৯৩৮৮২১৩৪৯
০৭ মোঃ আব্বাস উদ্দিন বাস্তা বালিয়া ০১৯৩৮৮২১৩৫৬
০৮ মোঃ নুরুল ইসলাম ভাবনহাটি বালিয়া ০১৯৩৮৮২১৩৪৫
০৯ হরিলাল মন্ডল যাদবপুর যাদবপুর ০১৯৩৮৮২১৩৭৬
১০ ফয়েজ উল্লাহ বিলকুশনাই যাদবপুর ০১৯৩৮৮২১৩৫০
১১ ইয়ার হোসেন আমছিমুর যাদবপুর ০১৯৩৮৮২১৩৪৪
১২ মোঃ নোয়াব আলী বাইশাকান্দা বাইশাকান্দা ০১৯৩৮৮২১৩৪৮
১৩ মোঃ মেফতাহ উদ্দিন ভূরাইল বাইশাকান্দা ০১৯৩৮৮২১৩৬১
১৪ মোঃ তোফাজ্জল হোসেন কান্দাপটল বাইশাকান্দা ০১৯৩৮৮২১৩৬২
১৫ গোবিন্দ্র চন্দ্র সিকদার কুশুরা কুশুরা ০১৯৩৮৮২১৩৭৪
১৬ নরেন্দ্র চন্দ্র সিকদার দূঃ গাড়াইল কুশুরা ০১৯৩৮৮২১৩৬০
১৭ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বান্নল কুশুরা ০১৯৩৮৮২১৩৫২
১৮ জিনাত রেহেনা(ঝিনু) গাংগুাটয়া গাংগুাটয়া ০১৯৩৮৮২১৩৮৪
১৯ মোঃ শহিদুল হক বারবাড়িয়া গাংগুাটয়া ০১৯৩৮৮২১৩৬৪
২০ আব্দুল কাদের সানোড়া সানোড়া ০১৯১৮৪৩২০১২
২১ মোঃ আবুল কাশেম মহিষাশী সানোড়া ০১৭১৬৮১৬৭৭৩
২২ মোঃ ফজলুল হক ভালুম সানোড়া ০১৯৩৮৮২১৩৭০
২৩ একেএম সাইফুল ইসলাম বাথুলী সূতিপাড়া ০১৯৩৮৮২১৩৫৮
২৪ মোঃ শামছুল আলম কল্যানপুর সূতিপাড়া ০১৯৩৮৮২১৩৪৩
২৫ লৎফন নেছা শ্রীরামপুর সূতিপাড়া ০১৯৩৮৮২১৩৮৬
২৬ পরিতুষ চন্দ্র বিশ্বাস সূতিপাড়া সূতিপাড়া ০১৯৩৮৮২১৩৭৫
২৭ মোঃ সাইদুর রহমান দেপাশাই সোমভাগ ০১৯৩৮৮২১৩৮০
২৮ মোঃ আব্দুল মান্নান সোমভাগ সোমভাগ ০১৯৩৮৮২১৩৭৩
২৯ মোঃ আবুল কালাম আজাদ গাওয়াইল সোমভাগ ০১৯৩৮৮২১৩৭৯
৩০ লাভলী আক্তার দিঘলগ্রাম ভাড়ারিয়া ০১৮১২৪৭৯০৬২
৩১ মোঃ আমজাদ হোসেন ভাড়ারিয়া ভাড়ারিয়া ০১৯২৩৬৮৪৮৪৬
৩২ হোসনে আরা বেগম কাকরান ভাড়ারিয়া ০১৯১২১০২৫৬৭
৩৩ মোঃ আজমল হোসেন ইসলঅমপুর ধামরাই ০১৯৩৮৮২১৩৫১
৩৪ মাহফুজা আফরিন ধামরাই ধামরাই ০১৭২৭০৩৪৫০০
৩৫ মোঃ মিজানুর রহমান শরিফবাগ ধামরাই ০১৯৩৮৮২১৩৪৭
৩৬ মোঃ আজিজুল হক কেলিয়া কুল্লা ০১৯৩৮৮২১৩৭৭
৩৭ তাসলিমা আক্তার চন্দ্রাইল কুল্লা ০১৯৩৮৮২১৩৮৪
৩৮ মোঃ আওলাদ হোসেন লাড়ুয়াকুন্ডু কুল্লা ০১৯৩৮৮২১৩৭৮
৩৯ মোঃ আব্দুল কুদ্দুস ফোর্ডনগর কুল্লা ০১৯৩৮৮২১৩৫৪
৪০ আব্বাস আলী কুরঙ্গী সুয়াপুর ০১৯৩৮৮২১৩৮২
৪১ মোঃ আব্দুর রশিদ দেলধা সুয়াপুর ০১৯৩৮৮২১৩৬৫
৪২ মোঃ আব্দুল হাকিম রোয়াইল রোয়াইল ০১৯৩৮৮২১৩৭১
৪৩ মোঃ মোখলেছুর রহমান খড়ারচর রোয়াইল ০১৯৩৮৮২১৩৭২
৪৪ মোঃ কোরবান আলী দূর্গাপুর রোয়াইল ০১৯৩৮৮২১৩৬৭
৪৫ সুবল চন্দ্র তরফদার নান্নার নান্নার ০১৯৩৮৮২১৩৫৫
৪৬ একেএম কামরুজ্জামান জলসীন নান্নার ০১৯৩৮৮২১৩৪৬

ধামরাইয়ে তিনদিন ব্যাপী ফলদ বৃক্ষ ও কৃষি প্রযুক্তি মেলা শুরু

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,নবীন চৌধুরী

বাংলাপোষ্ট২৪/আরঃ  সোমবার থেকে ধামরাই উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর উদ্যোগে তিন দিন ব্যাপী ফলদ  বৃক্ষ ও  কৃষি প্রযুক্তি মেলা  ধামরাই উপজেলা চত্বর মাঠে শুরু হয়েছে।

এ ফলদ বৃক্ষ মেলা ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন ধামরাই সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এম এ মালেক।  সকাল ১১টায় উপজেলা মিলনায়তনে ফলদ  বৃক্ষ ও প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ঢাকা) উপ- পরিচালক মনজুরুল হান্নানের  সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য এমএ মালেক, ধামরাই মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এড. সোহানা জেসমিন,  সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবুল  হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ঢাকা) জেলা অফিসার কাজী সাইফুল ইসলাম, ধামরাই আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু,ধামরাই কৃষি কর্মকর্তা এমএমএ সালাম ,সহকারী কৃষি কর্মকর্তা

জামাল উদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন ও কৃষক সামছুল হক প্রমুখ। সভাশেষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষকদের মধ্যে ফলদ বৃক্ষ বিতরণ করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এম এ মালেক।

ধামরাইয়ে লেবু চাষ, সমস্যা ও সম্ভাবনা এবং বাজারজাত করণ
গরমে ক্লানিৱ দূর করতে সবার পছন্দ লেবুর শরবৎ। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যার কারণে ক্লানিৱ বা জড়তা দূর হয় নিমিষেই। তাছাড়াও খাবারে লেবুর রকমারী ব্যবহার সবারই জানা। আর এই পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ লেবু সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলাতে। উপজেলার চাপিল, সোনারটেক, যাদবপুর, টেটাইল, বালিয়াসহ অনেক গ্রামের চাষীরা লেবু চাষ করে ভাগ্যের পরিবর্তনও করেছেন। আর এই বিষয়ে ধামরাইয়ের অন্যান্য বস্নকের কৃষি কর্মকর্তাদের মত বালিয়া বস্নকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কৃষকদের পাশে থেকে লেবু চাষ সম্পর্কে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত(ফজলুল)। ধামরাইয়ে প্রথম পারিবারিকভাবে এই লেবুর চাষ শুরম্ন করেন পূর্ববালিয়ার মোঃ কোরবান আলী ১৯৬২ সালে(কোরবান)। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে লেবুর বানিজ্যিক চাষাবাদ। বর্তমানে হাজারো কৃষক শুরম্ন করেছেন লাভজনক এই লেবু চাষ। একবার চারা লাগানোর পর একটানা ১০ থেকে ১৫ বছর লেবু সংগ্রহ করা যায়, যার কারণে সফলতা পাওয়া যায় সহজেই। লেবু চাষ করে সফলতা অর্জন করেছেন ধামরাইয়ের শত শত কৃষক(মতিউর)। জমির মালিকরা প্রথমে জমি প্রস’ত করে লেবুর চারা রোপন ও পরিচর্যা শুরম্ন করেন, এভাবে একবছর পরিচর্যার পর বাগানে ফলন দেওয়া শুরম্ন হলে ঐ লেবুর বাগান স’ানীয় কৃষকদের কাছে বছর চুক্তিতে বিক্রি করে দেন অধিকাংশ জমির মালিকেরা। কৃষকরা ঐ লেবুর বাগানের সার্বিক তদারকি করেন এবং গাছে লেবু পরিপক্ক হলে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেন। এই প্রক্রিয়ায় যাদবপুরে প্রায় ১৫০ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে এলাচি জাতের লেবু।(হরিলাল) সুঘ্রাণযুক্ত এই এলাচি লেবু ধামরাইতে ব্যাপক হারে চাষ হওয়ায় এলাকার দরিদ্র মানুষের দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস’ানের ব্যবস’াও হয়েছে।(শ্রমিক২) লেবু বাগান থেকে শ্রমিকেরা বিশেষ পদ্ধতিতে লেবু সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট স’ানে রেখে লেবুর গ্রেডিং করে। তারপর গ্রেড অনুযায়ী খাঁচিতে ভরে ঢাকার কাওরান বাজার, শ্যামবাজার, টঙ্গি, গাজিপুরসহ বিভিন্ন স’ানে পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করেন ব্যবসায়ীরা। (ব্যবসায়ী) ধামরাইয়ের এই লেবু বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে আরো বেশি মুনাফা অর্জন করা সম্ভব বলে মনে করেন লেবু চাষীরা। (আশরাফ) প্রচুর পরিমানে লেবু চাষ হওয়াতে ধামরাইয়ের কৃষকসহ সাধারণ মানুষের জীবিকা নির্বাহের একটি দীর্ঘমেয়াদী উপায় হওয়ায় জমির মালিক, কৃষক, শ্রমিক সবাই আশাবাদী তাদের ভাগ্যের উন্নয়নে। এই উপজেলায় প্রায় ৬৫০ হেক্টর জমিতে দেখা যায় শুধু লেবুর বাগান। মাঝারী আকৃতির লেবু গাছে পাতার ফাঁকে লেবু দেখেই বোঝা যায় কৃষকের সফলতার স্বপ্নপুঁথি। ধামরাইয়ের লেবু চাষের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বললেন ধামরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ লুৎফর রহমান।(কৃষি কর্মকর্তা)।এ উপজেলার মত সারাদেশে লেবু চাষ করতে পারলে বিদেশে লেবু রপ্তানী করে প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করা সম্ভব বলে কৃষিবিদসহ সংশিস্নষ্টদের ধারণা

 

লতিরাজ কচু চাষে পথ দেখালো সজাগ

লতিরাজ কচু চাষে পথ দেখালো সজাগ

কৃষিতে সমৃদ্ধ ধামরাই উপজেলায় লতিরাজ কচু চাষে সজাগ এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সজাগ ধামরাইয়ের পক্ষ থেকে বিষমুক্ত নতুন নতুন ফসল চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে। তার মধ্যে লতিরাজ কচুর চাষ, সজিনা চাষ আনাজীকলার চাষ, বেল আলুর চাষ, বকফুল ও চুকুর চাষ উল্লেখ্যযোগ্য। সজাগভূক্ত কৃষকদের মাঝে সম্ভাবনাময় পরিবেশ বান্ধব। পুষ্টিসমৃদ্ধ ফসল চাষে কৃষকদেরকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। বিষমুক্ত শাক সবজী চাষে সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা ও ফেরোমনট্র্যাপ ব্যবহার, কৃষি ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ সজাগের অন্যান্য পদক্ষেপ। নতুন নতুন ফসলের উন্নত জাতের বীজ সংগ্রহ ও সম্প্রসারণে সজাগ কৃষককে সহায়তা প্রদান করছে।

সজাগ কর্তৃপক্ষ বিগত ২০১৩ সনে জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলা থেকে উন্নত মানের লতিরাজ কচুর বীজ এনে পরীক্ষামূলক প্রদর্শনী স্থাপন করে। প্রথম বৎসরই লতিরাজ কচু চাষ ব্যাপক সাড়া জুগিয়েছে এবং ধামরাই অঞ্চলে লতিরাজ কচু চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা পরিলক্ষিত হয়। ধামরাই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বেলে দোয়াশ মাটিতে লতিরাজ কচু চাষের দোয়ার খুলে যায় প্রথম প্রদর্শনী স্থাপনের মাধ্যমেই। আশাতীতভাবে ফলন হয় প্রদর্শনী প্লটে। লতাগুলো পরিপোষ্ট ও গাছ বড় বড় হয়। স্থানীয় কৃষকবৃন্দ উৎসাহের সাথে পর্যবেক্ষণ করে লতিরাজ কচুর চাষ। লতিরাজ কচুর লতা, পাতা, ডাইগা কান্ড সব কিছুই যাওয়ার উপযোগী এবং চৈত্র বৈশাখ মাস থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত লতা হয় লতিরাজ কচুর। লতিরাজ কচুর কান্ড কাঠকচু বিক্রি হয় বাজারে। লতিরাজের চারা হয় লতা থেকেই। আশ্বিন, কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসে যে সমস্ত চারা উৎপন্ন হয় সেগুলো নতুন করে রোপণ করতে হয় পরবর্তী সময়ে লতিরাজ কচু চাষ সম্প্রসারণ জন্য।

পরবর্তী বৎসর ২০১৪ সালে উক্ত চারা শৈলান ধামরাই ও মানিকগঞ্জ জেলার ফাড়িরচর এলাকায় নির্বাচিত কৃষকের মাধ্যমে লতিরাজ কচু চাষ সম্প্রসারণে একাধিক প্রদর্শনী স্থাপন করা হয়। ২০১৪ সালে ফরির চর আদর্শ চাষী মোজাম্মেল এর জমিতে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে লতিরাজ কচু। মোজাম্মেল ১ বিঘা জমিতে ৩৩ হাজার কচুর লতা, ১০ হাজার টাকার কান্ড, পরবর্তীতে ১০ হাজার টাকার চারা সরবরাহ করে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে। মোজাম্মেল এর লতিরাজ কচু চাষে মাঠ দিবস উদযাপন করা হয় এতে লতিরাজের লতা ও গাছ পরিদর্শনকরে উপস্থিত কৃষকবৃন্দ উৎসাহিত হন লতিরাজ কচু চাষে। ধামরাই ইউনিয়নের আশুলিয়া কৃষক সমিতি এবং এর সদস্য শামীম হোসেন প্রদর্শমূলক লতিরাজ চাষ করে স্থানীয় কৃষকদের উৎসাহিত করেন। লাভজনক লতিরাজ চাষে স্থানীয় কৃষকগণ আগ্রহ প্রকাশ করেন। ধামরাই বাজারে লতিরাজ কচু বেশী দামে বিক্রি হয় এবং স্থানীয় জন সাধারন লতিরাজ কচু খেয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। শৈলান প্রদর্শনী স্থাপনে স্থানীয় কৃষকগণ লতিরাজ কচু চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

২০১৫ সালে লতিরাজ কচু সম্প্রসারিত হয় সোমভাগ, ধামরাই ও রোয়াইল ইউনিয়নে বিভিন্ন আগ্রহী  চাষীর মাধ্যমে। অত্র উপজেলায় ২০১৫ সালে ৮-১০ বিঘা জমিতে লতিরাজ কচুর চাষ হয়েছে এবং অনেক কৃষক পরীক্ষামূলক চাষ শুরু করেছেন বাড়ীর আশেপাশে চলতি বৎসর প্রত্যেক স্থানেই লতিরাজ কচু চাষ আশাপ্রদ ফলন পাওয়া যাচ্ছে এবং ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে লতিরাজের লতা বিক্রয় শুরু হয়েছে। লতিরাজ কচু চাষ লাভজনক ফসল হিসেবে স্থান করে নিয়েছে ধামরাই অঞ্চলে। যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে লতিরাজ কচু চাষ থেকে কৃষক ফলন পায়। ফসল সাধারণত বিনষ্ট হয় না। অতিবৃষ্টি অনাবৃষ্টিতেও লতিরাজ ফলন দিতে সক্ষম। সামান্য যতœ ও সার ব্যবস্থাপনা করলেই কৃষক আশানুরূপ ফলন পেতে পারে। এ জাতীয় লতিরাজ কচু ধামরাই উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে দ্রুত বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

লতিরাজ কচু চাষে সংক্ষিপ্ত বিবরণীঃ

১। জমিঃ সাধারণত মাঝারী উচুঁ দোঁ-আশ, বেলে দোঁ-আশ মাটির জমির প্রয়োজন।

২। চাষের সময়ঃ লতিরাজ কচু তিনবার চাষ করা যায়। প্রথমবার-ভাদ্র হতে আশ্বিন পর্যন্ত, দ্বিতীয়বার-কার্তিক হতে অগ্রহায়ণ পর্যন্ত, তৃতীয়বার- মাঘের শেষ হতে ফাল্গুন পর্যন্ত।

* ভাদ্র হতে আশ্বিন পর্যন্ত:  ভাদ্র হতে আশ্বিন মাসে চারা রোপণ করলে লতিরাজ ক্ষেত হতে সরাসরি চারা সংগ্রহ করে রোপণ করা যায়।

*  কার্তিক হতে অগ্রহায়ণ: কার্তিক হতে অগ্রহায়ণ মাসে চাষ করলে মূল জমি হতে তোলে পৃথক স্থানে চারা তৈরী করে মূল জমিতে চারা রোপণ করতে হবে।

*  মাঘ হতে ফাল্গুন: মাঘ হতে ফাল্গুন মাসে চারা রোপণ করলে পৃথক স্থানে চারা তৈরী করে মূল জমিতে চারা রোপণ করতে হবে।

উল্লেখ্য পৌষ-মাঘ মাসে শীতের প্রকৌপ গাছের বৃদ্ধি থেমে থাকে। জমির অবস্থা ভেদে সুবিধামত সময় চারা রোপণ করা যায়। ফাল্গুন মাস হতে কচুর গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। চৈত্র মাস হতে ভাদ্রমাস পর্যন্ত লতা আসতে থাকবে। ভাদ্র-আশ্বিন মাসের মধ্যেই  মূলগাছ (কাঠকচু) বিক্রি করে দিতে হবে। একই ক্ষেত থেকে নতুন চারা সংগ্রহ করা যায়।

৩। সার প্রয়োগঃ জমি ৩-৪ টা চাষ ও মই দিয়ে জমি প্রস্তুত করতে হবে। জমি চাষের সময় বিঘা প্রতি গোবর ২০০০ কেজি, ইউরিয়া ১০ কেজি, টিএসপি ২০ কেজি, এমওপি ২৫ কেজি দিতে হবে। লতি বেড় হওয়ার পূর্বে বিঘা প্রতি ১০ কেজি ইউরিয়া সারির মাঝে পার্শ্ব প্রয়োগ করতে হবে।

৪। চারা রোপণের দূরত্ব : সারি থেকে সারির দূরত্ব ২.৫ ফুট, চারা থেকে চারার দূরত্ব ১.৫ ফুট।

৫। সেচ ও পরিচর্যাঃ লতিরাজ কচুর পানির চাহিদা বেশী তবে শুষ্ক ও ভিজা উভয় অবস্থায় চাষ করা যায়। রোপণের পর ৩-৪ বার পানি সেচ দিতে হবে। গ্রীষ্ম মৌসুমে বৃষ্টি হলে আর সেচের প্রয়োজন হয় না। সামান্য জলাবদ্ধতায় গাছ মারা যাবে না বরং লতা পুষ্টিমান হবে।

৬। পোকাদমনঃ কচুর পাতায় বিছাপোকার আক্রমণ হতে পারে বিছাপোকা পাতার নীচে ডিম পারে। ডিমসহ পাতা সংগ্রহ করে পোকার ডিম, কীড়া মেরে ফেলে পাতা মাটিতে পুঁতে দিতে হবে। বিছা পোকার  আক্রমণ দেখা মাত্র দমন করতে হবে। এছাড়া বিঘাপ্রতি সিমবুশ/রিপকর্ড/ডারসবান প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি ঔষধ স্প্রে মেশিনে পানির সাথে মিশিয়ে ১০ দিন অন্তর ২-৩ বার স্প্রে করুন। তবে জীবানকাল বৃদ্ধির সাথে সাথে পুরাতন পাতা নষ্ট হয়ে যায় আর নতুন পাতা জন্মে। পুরাতন পাতা ও ডাইগা কেটে দিতে হবে। ফলে কীটনাশকের প্রতিক্রিয়া কমে যায়। বিছাপোকার আক্রমণ সব সময় থাকে না।

৭। অর্ন্তবর্তীকালীন ফসল চাষঃ লতিরাজ কচুর চারা রোপণের পর দুই সারির মাঝে অর্ন্তবর্তীকালীন ফসল হিসেবে বোরো বীজতলা, শাকসবজী বীজতলা, লালশাক, পালংশাক, পিয়াজ ও রসুন চাষ করা যায়।

৮। ফসল সংগ্রহঃ লতিরাজ কচুর কান্ড থেকে প্রত্যেক ডাইগার সংযোগ স্থল থেকে লতি বেড় হয়। লতা ১-১.৫ ফুট লম্বা হতে পারে। নিয়মিত লতা সংগ্রহ করলে লতার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। চৈত্র মাস থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত নিয়মিত লতা হতে থাকবে। লতা প্রধান ফসল হলেও পাতা, ডাইগা, কান্ড প্রতিটি অংশই খাওয়ার উপযোগী ও সুস্বাদু। পর্যায়ক্রমে ডাইগা বিক্রি করা যাবে। মাসে ২-৩ বার লতি সংগ্রহ করা যাবে। এতে বিঘা প্রতি মাসে ১০০-১৫০ কেজি লতি সংগ্রহ করা যাবে ভাদ্র মাস পর্যন্ত। তবে প্রতি মাসে বিঘা প্রতি ইউরিয়া ১০ কেজি, পার্শ্ব প্রয়োগ করলে ফলন সব সময় ভাল হয়। বিঘা প্রতি ৪০-৫০ হাজার টাকার লতা, কান্ড ও চারা বিক্রি করা যাবে।

লতিরাজ কচুর ব্যবহার ও বাজার সৃষ্টিঃ

লতিরাজ কচু মুখরোচক সুস্বাদু লৌহ সমৃদ্ধ পুষ্টিকর সবজী। এ কচুর লতা-পাতা ডাইগা কান্ড সবই নানা ভাবে খাওয়া যায়। নিরামিশ, চিংড়ি, শূটকী মাছের সাথে খুবই মুখরোচক খাবার। জয়পুরহাট জেলার লতির কান্ড কেটে কেটে দুধালো গাভীকে খাওয়ায় গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য। এ ছাড়া কচুর কান্ড শিকড় পাতা জৈবসার প্রস্তুতে ব্যবহার করে থাকে। লতিরাজ কচুর কান্ডের উপরিদিক সাদা কান্ড বিদেশে রপ্তানী হয় এবং লতা অপেক্ষা ১ ফুট পরিমাণ সাদা কান্ড সব চেয়ে বেশী দামে বিক্রয় হয়। জয়পুর হাট জেলা থেকে লতিরাজ কচুর লতা ও কান্ডর সাদা এ অংশ কাগজের প্যাকেট প্যাকিং হয়ে বিদেশে রপ্তানী হয়। বিদেশে রপ্তানী যোগ্য লতা ও কান্ড অর্থনৈতিক উন্নয়নে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারবে। এমন সম্ভাবনাময় লতিরাজ কচু ধামরাই উপজেলায় চাষ উপযোগী হবে এটা পরীক্ষা করা হয়েছে। সামান্য যতœ ও পরিচর্যা করলেই কৃষকরা স্বল্প ব্যয়ে অধিক মুনাফা লাভ করতে পারবে এবং ঢাকা সহ বিদেশে রপ্তানীযোগ্য ফসল হিসেবে ধামরাই উপজেলায় লতিরাজ কচুর চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

 

 

 

ধামরাইয়ে কৃষকরা লেবু চাষ করে স্বাবলম্বী

ধামরাইয়ে অনেক বেকার যুবক ও কৃষক স্বল্প পুঁজিতে এলাচি লেবু চাষ করে স্বাবলম্বী হয়ে বেকারত্ব দূর করছেন। সরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বিদেশে লেবু রফতানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্র অর্জন করা সম্ভব হবে।
উপজেলার যাদবপুর, বালিয়া, কুশুরা, বাইশাকান্দা ইউনিয়নের প্রায় ১৫টি গ্রামের অনেক বেকার যুবক ও কৃষকরা স্বল্প পুঁজিতে এলাচি লেবু চাষ করে এখন অনেক স্বাবলম্বী হচ্ছে। তবে বেকার যুবকদের সরকারিভাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে লেবু চাষে আগহ করে তুললে একদিকে যেমন ভালো মানের লেবু চাষ করে লাভবান হবে, অন্যদিকে দূর হবে বেকারত্ব। যাদবপুর ইউনিয়নের বিলকুশনাই গ্রামের কফিল উদ্দিন জানান, প্রথম বছরে ৫-৬ বিঘা জমিতে এলাচি লেবু চাষ শুরু করে বেশ লাভবান হয়। পরে তিনি আরও বেশি জমি নিয়ে লেবু চাষ করে প্রতি বছর লাখ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করে এখন স্বাবলম্বী। তার সফলতা দেখে ওই ইউনিয়নের অনেক এলাকার বেকার যুবকসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন ব্যক্তিগতভাবে, স্বল্প পুঁজিতে লাভজনক লেবু চাষ করছেন। বর্তমানে বালিয়া, শাসন, বিলকুশনাই, আমছিমুর, পাড়াগ্রাম, খাগুটিয়া, যাদবপুর, শৈলানসহ ১৫টি গ্রামে শত শত বিঘা জমিতে এলাচি জাতের লেবু চাষ হচ্ছে। ভালো চাহিদা ও ভালো দাম পাওয়ায় তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃকষদের ভালো জাতের লেবু চাষ কিভাবে করা হবে এবং লেবুতে কোনো রোগ আক্রমণ করলে তা কিভাবে প্রতিকার করা যায়। এছাড়া কিভাবে বিদেশে রফতানিযোগ্য লেবু চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায় সে বিষয়ে কৃষকদের নিয়ে বিভিন্ন কর্মশালা করে থাকেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কৃষি সচিবসহ কৃষি কর্মকর্তারা। কৃষকদের লেবু চাষ করতে দাদনদের কাছে বিঘাপ্রতি ৭০ থেকে ১ লাখ টাকা করে কিস্তি নেন। দাদনদের লাভের টাকা গুনতে গিয়ে কৃষকের কিছুই থাকে না। তাই সরকার যদি বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষি লোন দেয় তাহলে দাদনদের কাছে জিম্মি থাকবে না কৃষকরা। ধামরাইয়ের এলাচি লেবু ঢাকা, সাভারসহ বিভিন্ন জেলায় যায়। বিলকুশনাই গ্রামের কৃষক লেবু চাষি কফিল উদ্দিন বলেন, লেবু চাষ করে আমি ভালো লাভবান হয়েছি, গত বছর ৫ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করেছি আশা করছি এবার ১০-১২ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করব।
যাদবপুর গ্রামের কলেজপড়–য়া ছাত্র নাজিমউদ্দিন বলেন, ১০-১২ বিঘা জমি বর্গা নিয়া আমি লেবু চাষ করেছি, আশা করছি ১০-১২ লাখ টাকা আমি বিক্রি করব। তবে সরকার যদি আমাকে একটু সহযোগিতা করে লেবু চাষ আরও বাড়াব। আমছিমুর গ্রামের বেকার যুবক লেবু চাষি খোকন বলেন, ‘আগে আমি গার্মেন্টে চাকরি করে পরিবারের ঠিকমতো ভরণপোষণ করতে পারতাম না। বর্তমানে আমার ২ বিঘা জমি এবং কিছুজমি বর্গা নিয়া লেবু চাষ করে সফল হয়েছি। বর্তমানে আমার সংসার খুব ভালোভাবে চালাইতে পারতেছি।’ অত্র এলাকার লেবু চাষিরা সরকারের কাছে ঋণ সহযোগিতা ও প্রশিক্ষণের দাবি জানিয়ে বলেন, সরকার যদি সঠিক ব্যবস্থা নেয় তাহলে লেবু চাষ করে অনেকের বেকারত্ব দূর হবে। অন্যদিকে লেবু বিদেশে রফতানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এমএম আবদুস সালাম বলেন, উপজেলায় বর্তমানে ৫৫০ হেক্টর জমিতে এলাচি জাতের লেবু চাষ হচ্ছে। কৃষকরা বিঘাপ্রতি প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকায় লেবু বিক্রি করে বেশ লাভবান হচ্ছে। তাই লেবুর আবাদ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। লেবু মধ্যে কিছু ক্যাংকার জাতীয় রোগের সমস্যার কারণে বিদেশে রফতানি করা যাচ্ছে না। আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি যাতে ক্যাংকার মুক্ত লেবু চাষ করতে পারে। তিনি আরও বলেন, এদের সরকারি ব্যাংক লোনের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হলে বেশি লাভবান হবে এবং বেকারত্ব দূর হবে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ঘাটাইল উপজেলা

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা

উপজেলা কৃষি অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের মোবাইল  নাম্বার

ক্র/নং

নাম

পদবী

মোবাইল নম্বর

মোঃ নূরে আলম সিদ্দিকী উপজেলা কৃষি অফিসার

০১৭১১-২৪৪৭৪৩

অশোক কুমার বিশ্বাস কৃষি প্রকৌশলী

০১৭১৪-৩৭৭৬৩৭

মোঃ শহীদুল ইসলাম কৃষি সম্প্রসারণঅফিসার

০১৭১৭-২২২৭৪৮

মোঃ আঃ হাকিম সহঃ কৃষি সম্প্রসারণঅফিসার

০১৭১৮-৮৮৩১৫৮

বাবর আলী তালুকদার এসএপিপিও

০১৭১৬-৯৭৮৩৬৩

মোছাঃ মনোয়ারা বেগম অফিস সহকারী

০১৭১৫-৩০৩৫৫৫

মোঃ আঃ রশিদ অফিস সহকারী

০১৭১৪-২০০৪৬৮

মর্তুজ আলী আকন্দ স্প্রেয়ার মেকানিক

০১৮২৩-১৯৭৫৩৮

আকবর আলী মোকাদ্দম

০১৭২৫-৭৫৯২৬৯

১০

আঃ মালেক মোকাদ্দম

০১৭৫৯-৫৭০৮৯০

১১

আলমগীর হোসেন অফিস গার্ড

০১৭৩২-৯৩১২৪২

 

উ প-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের মোবাইল  নাম্বার

ক্র/নং ইউনিয়ন ব­­ক উ প-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার নাম মোবাইল নাম্বার
দেউলাবাড়ী দেউলবাড়ী মোঃ ছানোয়ার  হোসেন ০১৯২০-০৪৯৫৮৪
পাকুটিয়া ,, তোফাজ্জল হোসেন ০১৬৭২-৯৫৫৪৪৫
পোড়াবাড়ী ,, আঃ ছামাদ ০১৬৭১-৭১৩২৫৫
ঘাটাইল কান্দুলিয়া মোছাঃ মনোয়ারা খাতুন ০১৭১০-০১২৯৩৪
শাহ্পুর মোঃ হালিমুজ্জামান ০১৭৩২-৫৪৪০৫০
পৌরসভা এস,এম, নূরূল ইসলাম ০১৭১৪-৪১৪০৭২
জামুরিয়া সুনটিয়া মোছাঃ সাজেদা  বেগম ০১৭১৮-৭২০০৭৭
গাধুর গলগন্ডা মোঃ আশরাফ উজ্জামান ০১৭১৮-৩৫৫৮৬৬
চানতারা মোছা: খোদেজা বেগম ০১৭২৮-৩৮১৯২০
লোকেরপাড়া লোকেরপাড়া মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ০১৭১৫-৬৯২১০৭
বীরসিংহ     মোঃ ইব্রাহীম খলিল ০১৯১৪৬৪৭৫৮৭
পাচটিকরী ,, গোলাম মোস্তফা তালুকদার ০১১৯০-৫০৩৯২৭

 

আনেহলা খায়েরপাড়া ,, সিরাজুল ইসলাম ০১৭২৬-৭৬০৭৪৩
আনেহলা ,, আখলাকুর রহমান ০১৭১৬-৯৯১২০৮
সিংগুরিয়া ,,  সোহরাব  আলী ০১৭১৭-২৫৫৫২১
দিঘলকান্দি সাধুটি ,, গোলাম কিবরিয়া ০১৫৫৮-৩৫০৯৩২
বেলদহ ,, নূরুল হক  ০১৭১৭-৫৭৯৫৮৩
কালিয়াগ্রাম বিপুল চন্দ্র সরকার ০১৭২৫-৩৭২৪২৪
দেওপাড়া দেওপাড়া মোছাঃ তাহমিনা সিদ্দিকী ০১৭১৪-২৬১০১১
চাম্বলতলা ,, মুজিবুর  রহমান ০১৭১৯-৭৯৭৪৪৮
দেলুটিয়া ,, সামছুল হক ০১৭১৮-৭৩৫৪৯৩
সন্ধানপুর ছোনখোলা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ০১৯১৩-৪৫৯০২৮
কুশারিয়া ,, আবু ছাইদ ০১৭১৬-৬৬৪৪৫২
দেওজানা ,, হুমায়ুন তালুকদার ০১৭২০-৪৪৯৩০৮
রসুলপুর রসুলপুর মোঃ মোস্তফা কামাল ০১৭৫৪-৩৬৪১১০
পেচার আটা      ,, আঃ  মালেক  ০১৭২৬-০২৪১৮৪
বেইলা      খঃ  তোফাজ্জল হোসেন ০১৭১২-৩৯১১৬৬
১০ দিগড় কদমতলী    মোঃ  আঃ  কদ্দুছ ০১৭১৪-৫৮২৬১৬
হামিদপুর     ,,  আফরোজ হোসেন চৌধুরী ০১৭১১-৭৮০৩৫২
মাইধারচালা     ,,  রফিকুল ইসলাম ০১৭১২-৪৯১২১৬
১১ ধলাপাড়া ধলাপাড়া   খঃ  আবু  তালেব ০১৭২৫-৩৭৩৬১১
গাংগাইর   মোঃ  আমিনুল ইসলাম ০১৭১৬-২২৫৬১৯
সাগরদিঘী    ,,  আঃ  মালেক  মিয়া ০১৭২৮-৩৮০৪৭৮

 

ঘাটাইল, উপজেলায় কর্মরত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের

ইউনিয়ন, বস্ন­­ক ও মোবাইল  নাম্বার

ক্র/নং ইউনিয়ন ব­­ক উ প-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার নাম মোবাইল নাম্বার
দেউলাবাড়ী দেউলাবাড়ী মোঃ ছানোয়ার  হোসেন ০১৯২০-০৪৯৫৮৪
পাকুটিয়া ,, তোফাজ্জল হোসেন ০১৬৭২-৯৫৫৪৪৫
পোড়াবাড়ী ,, আঃ ছামাদ ০১৬৭১-৭১৩২৫৫
ঘাটাইল কান্দুলিয়া মোছাঃ মনোয়ারা খাতুন ০১৭১০-০১২৯৩৪
শাহ্পুর মোঃ হালিমুজ্জামান ০১৭৩২-৫৪৪০৫০
পৌরসভা এস,এম, নূরূল ইসলাম ০১৭১৪-৪১৪০৭২
জামুরিয়া সুনটিয়া মোছাঃ সাজেদা  বেগম ০১৭১৮-৭২০০৭৭
সাধুর গলগন্ডা মোঃ আশরাফ উজ্জামান ০১৭১৮-৩৫৫৮৬৬
চানতারা মোছা: খোদেজা বেগম ০১৭২৮-৩৮১৯২০
লোকেরপাড়া লোকেরপাড়া মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ০১৭১৫-৬৯২১০৭
বীরসিংহ ,, আখলাকুর রহমান ০১৭১৬-৯৯১২০৮
পাচটিকরী ,, গোলাম মোসত্মফা তালুকদার ০১১৯০-৫০৩৯২৭

 

আনেহলা খায়েরপাড়া ,,  মোসত্মাফিজুর রহমান ০১৯১৩-৪৫৯০২৮
আনেহলা ,, সিরাজুল ইসলাম ০১৭২৬-৭৬০৭৪৩
সিংগুরিয়া ,,  সোহরাব  আলী ০১৭১৭-২৫৫৫২১
দিঘলকান্দি সাধুটি ,, গোলাম কিবরিয়া ০১৫৫৮-৩৫০৯৩২
বেলদহ ,, নূরম্নল হক  ০১৭১৭-৫৭৯৫৮৩
কালিয়াগ্রাম বিপুল চন্দ্র সরকার ০১৭২৫-৩৭২৪২৪
দেওপাড়া দেওপাড়া মোছাঃ তাহমিনা সিদ্দিকী ০১৭১৪-২৬১০১১
চাম্বলতলা ,, মুজিবুর  রহমান ০১৭১৯-৭৯৭৪৪৮
দেলুটিয়া ,, সামছুল হক ০১৭১৮-৭৩৫৪৯৩
সন্ধানপুর ছোনখোলা ,,  সাইদুর  রহমান ০১৭১৭-৭০৭৯৮৫
কুশারিয়া ,, আবু ছাইদ ০১৭১৬-৬৬৪৪৫২
দেওজানা ,, হুমায়ুন তালুকদার ০১৭২০-৪৪৯৩০৮
রসুলপুর রসুলপুর মোঃ মোসত্মফা কামাল ০১৭৫৪-৩৬৪১১০
পেচার আটা      ,, আঃ  মালেক  ০১৭২৬-০২৪১৮৪
বেইলা      খঃ  তোফাজ্জল হোসেন ০১৭১২-৩৯১১৬৬
১০ দিগড় কদমতলী     মোঃ  আঃ  কদ্দুছ ০১৭১৪-৫৮২৬১৬
হামিদপুর      ,,  আফরোজ হোসেন চৌধুরী ০১৭১১-৭৮০৩৫২
মাইধারচালা      ,,  রফিকুল ইসলাম ০১৭১২-৪৯১২১৬
১১ ধলাপাড়া ধলাপাড়া     খঃ  আবু  তালেব ০১৭২৫-৩৭৩৬১১
গাংগাইর    মোঃ  আমিনুল ইসলাম ০১৭১৬-২২৫৬১৯
সাগরদিঘী     ,,  আঃ  মালেক  মিয়া ০১৭২৮-৩৮০৪৭৮

 

 

 

 

ইউনিয়নওয়ারী বৈধ খুচরা সার বিক্রেতা গনের নামের তালিকা

          ইউনিয়নওয়ারী  বৈধ খুচরা  সার  বিক্রেতা গনের  নামের  তালিকা

উপজেলাঃ- ঘাটাইল ।                                                               জেলাঃ- টাংগাইল ।

ইউনিয়নের  নামঃ-  দেউলাবাড়ী  ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

১২

৫৪

মোঃ  হারম্নন  অর  রশিদ  মোঃ  আঃ  কাদের

দেউলাবাড়ী

০১

০২

১৭

৫৫

,,  আব্দুল  আজিজ মৃত:   নছর  আলী

দেউলাবাড়ী

০২

০৩

৪৯

,, শাহজাহান  খান  মোঃ আব্দুল মজিদ খান

দঃ খিলগাতি

০৩

০৪

৮৯

মেসার্স আলীম এন্টার প্রাইজ প্রোঃ মুহাঃ আব্দুল আলীম

ঝুনকাইল

০৪

০৫

১৯

৫০

মোঃ হাবিবুর রহমান ভূইয়া মৃত: ফরমান আলী ভূইয়া

পূর্ব পাকুটিয়া

০৫

০৬

১৫

৭৪

,,  আবুল  হোসেন  মোঃ  ইন্নছ  আলী

পঃ পাকুটিয়া

০৬

০৭

১৮

৫১

,, আসলাম  উদ্দিন মৃত: মোহাম্মদ আলী

রসুলপুর

০৭

০৮

৭৮

৭২

 মোছাঃ   হালিমা  বেগম   স্বামী  মৃতঃ শাহ এস্কান্দর

পোড়াবাড়ী

০৮

০৯

৪৯

৫৩

,,  আবুল  কাশেম  মোঃ  আঃ  রাজ্জাক

পঃ পাকুটিয়া

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-  ঘাটাইল  ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতা  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

০১

০২

১১২

৮৮

মোঃ  মোনায়েম  হোসেন  খান ,,  তোফাজ্জল হোসেন  খান

কান্দুলিয়া

০২

০৩

১০২

৭৫

,,   ওয়াজেদ  মলিস্নক  মোঃ  আমজাদ  মলিস্নক

রৌহা

০৩

০৪

২৩

১৩

,,   আঃ  বাছেদ মৃত:  ইব্রাহীম  শেখ

শাহপুর

০৪

০৫

০৫

০৬

১১৬

,,  হাবিবুর  রহমান মৃত:  মোবারক  আলী

কমলাপাড়া

০৬

০৭

০৭

০৮

০৮

০৯

২৫

৬৩

মোঃ  আঃ  সাত্তার  খান  মোঃ  পিনজীর  আলী  খান

দড়ি  চৈথট্র

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-  পৌরসভা  ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতা  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৮০

২২

মীর্জা  সেলীম মীর্জা  এমদাদুল  হক

ঘাটাইল

০১

০২

৮২

স্বপন  কুমার  ভৌমিক মৃত:  রঘুনাথ  ভৌমিক

ঘাটাইল

০২

০৩

৮১

৪১

 মেসার্স  শফি  এন্টারপ্রাইজ  প্রোঃ  মোঃ শহীদুল  ইসলাম

খরাবর

০৩

০৪

১০৮

৭৬

 মোঃ আঃ  মালেক  খান  মোঃ  আঃ  করিম  খান

সংগ্রামপুর

সন্ধানপুর-০৬

০৫

১০৫

৭৮

,,  নাজমুল  ইসলাম মৃত:  কদিম  উদ্দিন

পঃ পাকুটিয়া

দেউলাবাড়ী-০৬

০৬

৮৪

৬৯

,,  শহিদুল  ইসলাম ,,   হোসেন  আলী

কামালপুর

ধলাপাড়া-০৬

০৭

২৬

৬৬

,,  মর্ত্তুজ  আলী ,,  ছাবেদ  আলী

সাগরদিঘী

ধলাপাড়া-০৭

০৮

৫৪

৬৭

   অমল  সাহা   গৌরীপদ  সাহা

হামিদপুর

দিগর-০৪

০৯

১৪

৬২

মোঃ   আঃ  হালিম  মোঃ   মহর  আলী

চকদিয়াবাড়ী

সন্ধানপুর–০৫

 

 

উপজেলা কষি  অফিসার

ঘাটাইল,টাংগাইল ।

ইউনিয়নওয়ারী  বৈধ খুচরা  সার  বিক্রেতা গনের  নামের  তালিকা

উপজেলাঃ- ঘাটাইল ।                                                               জেলাঃ- টাংগাইল ।

ইউনিয়নের  নামঃ-  জামুরিয়া  ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

০১

০২

৮৯

১৫

মেসার্স  এ্যানী  বিল্ডার্স  প্রোঃ মোঃ আঃ মজিদ আকন্দ

সংকরপুর  মোড়

০২

০৩

১২৮

১০৩

মোঃ  আমজাত  হোসেন মৃত:  এছহাক   আলী

সুনটিয়া

০৩

০৪

১২৩

৯৯

মোঃ খলিলুর  রহমান মৃতঃ  আলীম  উদ্দিন

রাধানগর ফুলহারা

০৪

০৫

০৫

০৬

০৬

০৭

১৩৩

মোঃ  ছানোয়ার  হোসেন মৃত:  নূর  হোসেন       অলিপুর

  ০৭

০৮

০৮

০৯

১০৯

৮৫

 মোঃ  শাহ আলম মৃত:  কোরবান  আলী

বীরখাগিয়ান

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-   লোকেরপাড়া ।                          

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

১৩১

১০৭

মোঃ  মান্নান  মিয়া   (  নান্নু ) মৃত:  মোশারফ  হোসেন

আথাইলশিমুল

০১

০২

০২

০৩

১২০

৯৬

 মোঃ    হাসমত  আলী  মোঃ  মোনছের  আলী

দশানী বকশিয়া

০৩

০৪

১০৭

৮১

,,   জলিল  মিয়া  মোঃ  খালেক  মিয়া

ছয়ানিবকশিয়া

০৪

০৫

০৫

০৬

৭৯

মোঃ  আঃ  ছামাদ মৃত:  আঃ  হামিদ

বীরসিংহ

০৬

০৭

৭০

৪২

 ,,   আতিকুজ্জামান  মোঃ  আঃ  আজিজ  সরকার

পাঁচটিকরী

০৭

০৮

৬৫

১৪

মোঃ  আসাদুজ্জামান   ( বাদশা )  মোঃ  মোনছের   আলী

পাঁচটিকরী

০৮

০৯

১২৫

১০১

 মোহাম্মদ  বেলায়েত  হোসেন মোহাম্মদ  আমান  আলী       গৌরিশ্বর

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-  আনেহলা।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

১১৫

৯২

মোঃ  সুজাত   আলী মৃত:  গিয়াস   আলী গৌরাঙ্গী  উঃ পাড়া

০১

০২

১০৩

৭৯

,,   আঃ  ছাত্তার  মিয়া ,,  আঃ  খালেক  মিয়া       গৌরাঙ্গী

০২

০৩

৮৮

৫৯

,,   খোরশেদ  আলম   খান ,,  দলিল  উদ্দিন  খান

হাটকয়ড়া

০৩

০৪

১১১

৮৩

,,  শহিদুজ্জামান ,,  আব্দুস  ছোবহান

আনেহলা

০৪

০৫

১০৪

৭৭

,,  আঃ  মান্নান ,,  মুসলিম  উদ্দিন

 মাকেশ্বর

০৫

০৬

৭২

৪৮

,,  কবীর  হোসেন  তালুকদার  মোঃ  মর্ত্তুজ  আলী  তালুকদার

শাইটশৈলা

০৬

০৭

০৮

০৮

৯১

৬০

 মোঃ  ওমর  আলী  তালুকদার মৃত: মৌ: মনছুর  আলী  তাং

আনেহলা

০৭

০৯

১১০

৮২

,,   নওজেশ  আলী  তালুকদার  মোঃ  আতোয়ার রহমান  তাং

সিংগুরিয়া

০৯

 

 

 

উপজেলা কষি  অফিসার

ঘাটাইল,টাংগাইল ।

ইউনিয়নওয়ারী  বৈধ খুচরা  সার  বিক্রেতা গনের  নামের  তালিকা

উপজেলাঃ- ঘাটাইল ।                                                               জেলাঃ- টাংগাইল ।

ইউনিয়নের  নামঃ-  দিঘলকান্দি।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৬০

৩০

মোঃ  আলী  আকবর মৃত:  সাগর  আলী

কোলাহা

০১

০২

১২৬

১০২

মোঃ   আলম ,,   আঃ  ছাত্তার

দত্তগ্রাম

০২

০৩

০৩

০৪

৪০

২১

,,    আলম  মোঃ  চান  মাহমুদ  মন্ডল

বিয়ারা

০৪

০৫

৫২

৫৭

,,  মারম্নফ  হোসেন  খান ,,  আঃ  গফুর  খান

বেলদহ

০৫

০৬

৩৪

,,  মজিবর  রহমান মৃত:   ছামান  আলী

শেখশিমুল

০৬

০৭

১৮

৯৪

,,  শহিদুলস্নাহ  খান ,,  আবুল  হোসেন  খান

সালেংকা

০৭

০৮

০৮

০৯

৬১

৯১

মোঃ আঃ  গনি  চৌধুরী ,,   ঠান্ডু  চৌধুরী

মিলকুরিয়া

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ- দিগর ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৩৯

মোঃ  আতিকুর  রহমান আলহাজ মোঃ ইমাম  উদ্দিন

দিগর

০১

০২

৪১

১২

,,   শফিকুল  ইসলাম  বুলবুল  মোঃ  আঃ  খালেক

দিগর

০২

০৩

১৩০

১০৬

,,   কাজী  তোফাজ্জল  হোসেন মৃত:   কাজী  লাল  মামুদ

বীরচারী

০৩

০৪

৩৮

৮০

,,   জাহাঙ্গীর  আলম  মোঃ   মজিবর  রহমান

হামিদপুর

০৪

০৫

৬৮

  আল  মাসুদ   ( মুকিম ) মৃত:  হাবিবুর  রহমান

কাশতলা মির্জাটা

০৫

০৬

৫১

মোঃ    মিজানুর  রহমান ,,   আঃ  আজিজ

  মানাজী

০৬

০৭

৭৫

১১

,,   জাহাঙ্গীর  আলম  ,,   মোজাফর  আলী

দিগর

০৭

০৮

৫৩

২৪

ডাঃ  মোঃ জয়েন  উদ্দিন ,,  ইয়াছিন  আলী

মানাজী

০৮

০৯

৮৩

  ভজন  চন্দ্র  সরকার    ননী  চন্দ্র  সরকার

নজুনবাঘ

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ- দেওপাড়া ।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

২৯

৫২

মোঃ  বাহাদুর  আলম  খান মৃত:  আঃ  করিম  খান

কুমারপাড়া

০১

০২

৩০

৫৮

,,  আশরাফুর  রহমান   (বুলবুল ) ,,  বাবর  আলী

গান্ধী

০২

০৩

২০

৬১

,,  রম্নবেল  রানা  জিন্নাহ ,,    ওমর  আলী

শরাসাখ

০৩

০৪

৭৩

২৮

,,  আশরাফুল  ইসলাম  মোঃ  আজহারম্নল  ইসলাম

তালতলা

০৪

০৫

১২৯

১০৫

,,  ছাইদুর  রহমান ,,     মোসলিম  উদ্দিন       দেওপাড়া

০৫

০৬

১১৭

৯০

,,  আসাদুজ্জামান ,,   রফেতুলস্নাহ

কোচপাড়া

০৬

০৭

৩১

৩৬

,,   শহিদুল  ইসলাম ,,   তরফ  আলী

বারইপাড়া

০৭

০৮

০৮

০৯

৯৩

৩৭

,,   আঃ  ছালাম মৃত:    ইয়াছিন   আলী

হরিনাচালা

০৯

 

 

 

উপজেলা কষি  অফিসার

ঘাটাইল,টাংগাইল ।

ইউনিয়নওয়ারী  বৈধ খুচরা  সার  বিক্রেতা গনের  নামের  তালিকা

উপজেলাঃ- ঘাটাইল ।                                                               জেলাঃ- টাংগাইল ।

ইউনিয়নের  নামঃ-  সন্ধানপুর।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৪৩

৪৭

মোঃ   রতন  মিয়া  মোঃ  আঃ  হামিদ  মিয়া

চাপড়ী

০১

০২

১২০

৯৭

,,  হাবিবুর  রহমান খান মোঃ আঃ  করিম  খান

সংগ্রামপুর

০২

০৩

২৪

৩৯

,,  রফিকুল  ইসলাম  মোঃ  মনির  উদ্দিন

নয়নচালা

০৩

০৪

৪৫

১০

,,  আঃ  ছালাম মৃত:  হাছান  আলী

কুশারিয়া

০৪

০৫

৪৪

৭০

,,    মফিজ  সরকার ,,  আজগর  আলী  সরকার

গিলাবাড়ী

০৫

০৬

৯৬

২৯

,,    ফজলু ,,   আছান  আলী

আমুয়াবাইদ

০৬

০৭

৩৬

৫৬

,,   মাজম  আলী  মোঃ  ময়েজ  উদ্দিন

দেওজানা

০৭

০৮

১২২

৯৮

,,  শমশের  আলী মৃতঃ  আতাব  আলী

বেলুয়াটেকি

০৮

০৯

৩৫

৭৩

,,  আবু  তাহের  মোঃ  ইমান  আলী

খাগরাটা

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-  রসুলপুর।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৩২

১৭

মোঃ  সাইদুর রহমান শরীফ আলহাজ  মফিজ  উদ্দিন

রঘুনাথপুর

০১

০২

১৩

৪৩

,,     মনির   হোসেন  মোঃ   রম্নহুল  আমিন

কালিয়াবহ

০২

০৩

৭১

,,  আঃ  আজিজ মৃত:   তছিমুদ্দিন

সরাবাড়ী

০৩

০৪

২১

,,   হাসান  আলী  মোঃ  জহির  উদ্দিন

পেচারআটা

০৪

০৫

১৩২

,,  সুজন  মিয়া ,,    হাসান   আলী      মোমিনপুর

০৫

০৬

২৫

,,  সবুজ  সরকার ,,   নূর  মামুদ  সরকার

মুরাইদ গারোবাজার

০৬

০৭

৪৫

মিসেস রেহেনা  আক্তার ,,  মকবুল   হোসেন

লক্ষিন্দর

০৭

০৮

১০১

৪০

মোঃ  সাইদুর  রহমান আলহাজ  ফয়েজ  উদ্দিন

মধুপুরচালা

০৮

০৯

৩৩

,,  মোসত্মাফিজুর  রহমান মৃত:  ইয়াকুব  আলী

লক্ষিন্দর

০৯

 

ইউনিয়নের  নামঃ-  ধলাপাড়া।

ক্রমিক নং

আইডি নং

ডিড

নং

খুচরা  সার  বিক্রেতার  নাম

পিতার  নাম

গ্রামের নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ার্ড নং

০১

৫০

৬৫

মোঃ  শাহজাহান  আলী মৃত:  হযরত  আলী

ধলাপাড়া

০১

০২

০২

০৩

০৩

০৪

০৪

০৫

১১

৩১

মোঃ   আমিনুর  ইসলাম  মোঃ  মোতালেব  হোসেন

মালিরচালা

০৫

০৬

৩২

,,    বাদল ,,   তমির  উদ্দিন

হাতিমারা

০৬

০৭

৩৮

,,  চান  মাহমুদ  আজাদ মৃত:  নান্দু  সিকদার

সাগরদিঘী

০৭

০৮

১১৪

৮৬

,,    রিপন  ভূইয়া ,,  ওয়াজেদ  আলী  ভূইয়া

মালিরচালা

০৮

০৯

১০

৩৪

,,  ছানোয়ার  হোসেন  মোঃ  চান  মাহমুদ

ফুলমালিরচালা

০৯

 

 

 

উপজেলা কষি  অফিসার

ঘাটাইল,টাংগাইল ।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

দেলদুয়ার উপজেলা

দেলদুয়ারে কৃষি বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন সচিব

1
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ শুক্রবার দুপুরে পায়ে হেঁটে সরজমিনে কৃষকদের বাড়ি বাড়ি এবং মাঠে গিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন। প্রতিনিধি দলটি প্রথমে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার ফাজিলহাটীতে গিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে সরজমিনে কৃষকদের লেবু বাগান পরিদর্শন করেন। পরে ছামাদ মিয়ার বাড়িতে কৃষকদের সাথে মত বিনিময় করেন সচিবসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।
এ সময় কৃষকদের মাঝে ডাল ছাঁটাই করার কাঁচি ও করাত বিতরণ করা হয়। এরপর প্রতিনিধি দলটি ডুবাইল ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে গিয়ে মহিলা সিআইজি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন। সচিব মহিলাদের বীজ সংরক্ষণ পদ্ধতি, বসত বাড়িতে বিষমুক্ত সবজি চাষ ও অন্যান্য কার্যক্রম দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি তাদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় তার সাথে ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ড. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান, জাতীয় প্রকল্প পরিচালক (এনএটিপি) আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল হাশিম, দেলদুয়ার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম ফেরদৌস আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইদুজ্জামান, উপজেলা কৃষি অফিসার কানিজ সুরাইয়া সুলতানা প্রমুখ।

 

 

 

দেলদুয়ারে লেবু চাষ করে প্রায় ৯ শতাধিক কৃষক এখন স্বাবলম্বী

দেলদুয়ারে লেবু চাষ করে প্রায় ৯ শতাধিক কৃষক এখন স্বাবলম্বী

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় লেবু চাষ করে প্রায় ৯’শতাধিক কৃষক এখন স্বাবলম্বী। শুধু তাই নয় এ এলাকার উৎপাদিত লেবু বিক্রি হচ্ছে বিদেশে। যার ফলে বদলে গিয়েছে কৃষকদের ভাগ্যের চাকা। পাশাপশি অন্যান্য ফসলের চেয়ে লেবুর আবাদ লাভবান হওয়ায় লেবু চাষের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অন্যান্য কৃষকরা।

এবার উপজেলার লাউহাটি ইউনিয়নের লাউহাটী, তাতশ্রী, তারটিয়া, দারিয়াপুর, হেরেন্দ্রপাড়া ও ফাযিলহাটি ইউনিয়নের ফাযিলহাটী পুটিয়াজানি, ভবানীপুর,শৈলকুড়িয়া, কুমারজানি ও এলাসিনসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বাণিজ্যিক ভাবে লেবু চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে ৯ শ’ত হেক্টর জমিতে লেবু চাষ করা হচ্ছে। পরিত্যাক্ত জায়গায় অন্য যেকোন ফসলের চেয়ে তিনগুণ লাভ বেশি হওয়ায় এবং বাজারে এর অনেক চাহিদা থাকায় ক্রমেই লেবু চাষ করতে আগ্রহ বেড়ে যাচ্ছে এখানকার কৃষকদের। এই অঞ্চলের অধিকাংশ কৃষক এখন অন্য সব ফসল চাষ না করে লেবু চাষ করছেন।

এ এলাকার অনেক যুবকরা এক সময় তাস, জুয়া বা অহেতুক গল্প গুজব করে দিন কাটাতো। তারাও এখন এসব ছেড়ে দিয়ে লেবু চাষের কাজে সারা বছর ব্যস্ত সময় কাটচ্ছেন।

বর্তমানে লাউহাটি, ফাযিলহাটি ও এলাসিন ইউনিয়নে ৯শ’ত হেক্টর জমিতে লেবু চাষ হচ্ছে। লেবুচাষ লাভজনক ও কম ঝুকিপূর্ণ হওয়ায় নিয়মিত পরিচর্যা করে সহজেই রোগবালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

বেকারত্ব¥ মোচনে লেবুচাষ হয়ে উঠছে এই এলাকার অন্যতম মাধ্যম। কারণ যে সমস্ত জমি বছরের পর বছর  অনাবাদী থাকে সে সমস্ত জমিই লেবুচাষের জন্য উপযুক্ত করে নেয়া যায়। সুগন্ধি জাতের লেবু চাষ এখন বেকার ও কৃষকদের জন্য আশার আলো হয়ে দেখা দিয়েছে। একবার চারা রোপণ করে ২০বছর এভাবে বিক্রি করতে পারে। আর গাছ ভালো হলে একটি গাছ থেকে বছরে প্রায় ৫০০ পিস লেবু পাওয়া যায়। বর্তমানে ১০০’শ লেবু বাজারে ৫’শ থেকে ৬০০শ’ত টাকা দরে বিক্রী হচ্ছে। ধান চাষের চেয়ে লেবু চাষে তিনগুন লাভ বেশি হওয়ায় এই অঞ্চলের সকল কৃষক ধান চাষ না করে লেবু চাষ করছে। লেবু চাষ করে যে কোন ফসলের তিনগুণ টাকা পাওয়া যায়। বর্তমানে এই লেবু চাষে সকল কৃষকই এখন স্বাবলম্বী। দেলদুয়ারের লেবুর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট হচ্ছে-এসব লেবুর ত্বক খুবই পাতলা,বিচি নেই, টাক কম, রস বেশি, সুগন্ধ এবং খেতে খুবই সুস্বাদু।

কয়েকজন চাষী বলেন, প্রতি হেক্টর জমিতে লেবু চাষে ৫০ হাজার টাকার মত খরচ হয়। খরচ বাদে পুরানো লেবু বাগানের চাষীদের আড়াই লক্ষ ও নতুন বাগানে  দুই লক্ষ টাকার মত লাভ হয়। উৎপাদিত লেবু স্থানীয় বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি করা হয়। আর এখান থেকেই পাইকারি ক্রেতাদের মাধ্যমে লেবু ছড়িয়ে পড়ছে সারাদেশ।

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মো ঃ শাহআলম জানান, লেবু চাষ দিন দিন বেড়েই চলছে। বর্তমানে সিংগাপুর, কুয়েত,কাতার ও সৌদিআরবেও লেবু রপ্তানি করা হচ্ছে। এ অঞ্চলে একটি লেমন জুস কারখানা হলে বাংলাদেশের মানুষ জুস খেয়ে যেমন ভিটামিন সি-র অভাব পুরণ করতে পারবে তেমনিই এই অঞ্চলে লেবু চাষীরা লাভবান হবে।

কৃষি বিভাগের তদারকি, সরকারী সহায়তা ও ব্যাংক ঋণ ও বাজারজাত করণের সুবিধা পাওয়া গেলে লেবু হয়ে উঠতে পারে টাঙ্গাইলের অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল। যা বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ভুয়াপুর উপজেলা

 

উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা

                                                                                                         কৃষিই সমৃদ্ধি

গণপ্রজাতন্ত্রী  বাংলাদেশ সরকার

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়

ভূঞাপুর,টাঙ্গাইল।

ভূঞাপুর উপজেলায় কর্মরত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগনের তালিকা

ক্র. নং

বস্নকের নাম

কর্মকর্তার নাম

মোবাইল নং

ইউনিয়ন

ফলদা বস্নক মো.মাসুদুল হক ০১৭১৮৬৭৮৭৫০  

ফলদা

ধুবলিয়া বস্নক আফরোজা সুলতানা ০১৭৩৯৭৬১২০১
টেপিবাড়ী বস্নক মো.আব্দুল মান্নান ০১৭২০৪১৮৪৪৭
অর্জুনা বস্নক নিখিল চন্দ্র গোপ ০১৭১৪৩৫২২৩৫  

অর্জুনা

শশুয়া বস্নক মো.ইউসুফ আলী ০১৯২০৮২৯৯৫১
জগৎপুরা বস্নক মো. নুরম্নল ইসলাম ০১৭১০১১৭২১৭
সদর বস্নক কালি চরণ মোদক ০১৭১২৪৫৭৩৮৭  

গোবিন্দাসী

গোবিন্দাসী  বস্নক গুল নাহার ০১৭৫২২০০৫৬৯
রম্নহুলী  বস্নক মো.মিজানুর রহমান ০১৭১৮৬১৯৫৬৭
১০ পলশিয়া  বস্নক মো.আলী আজগর মিয়া ০১৭১৯৩৬৯৬৭৬  

নিকরাইল

১১ নিকরাইল বস্নক কামরম্নন্নাহার ০১৭১৭৭১৭৪৩৩
১২ মাটিকাটা বস্নক খাদিজা খাতুন ০১৭২০৮৩৮৩৮৮
১৩ আমুল্যা বস্নক আলী  আজগর ০১৭২৫৭০৮৬১৭  

অলোয়া

১৪ ভারই বস্নক মো.সোবহান আলী ০১৭১৬১৮৪৩৭২
১৫ বিরামদি বস্নক মো.মাহমুদুল হাসান ০১৭২৩৩৩০৭০৫
১৬ ভদ্রশিমুল বস্নক আব্দুর রাজ্জাক ০১৭১৭৮৩৯৪১২  

গাবসারা

১৭ রম্নলীপাড়া বস্নক লাইলী বেগম ০১৭২৫৯১৩৯৫৩
১৮ রায়ের বাসালিয়া বস্নক মো.নাসির উদ্দিন ০১৭১৮৮৮৪১৫১

‘‘ খাদ্য নিরাপত্তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’’

 

 

ভূঞাপুর উপজেলায় সার ডিলারের তালিকা

বি সি আইসি সার দিলারদের দায়িত্ব প্রাপ্ত ইউনিয়নের নাম

উপজেলাঃ ভুঞাপুর, জেলাঃ টাঙ্গাইল ।

ক্রমিক নং

বিসি আইসি সার ডিলাদের নাম ও ঠিকানা

দায়িত্ব প্রাপ্ত ইউনিয়নের নাম

১।

মের্সাস সেতু ট্রেডার্স, পোঃ- মোঃ সাজেদুর রহমান(সুরম্নজ) ভূঞাপুর বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

 

ভূঞাপুর বাজার,পৌরসভা

২&।

মের্সাস সামাদ মোলস্নাহ,পোঃ- মোঃ সামাদ মোলস্নাহ,  গোবিন্দপুর বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।&

অজূনা

৩।

মের্সাস বাছিত ষ্টোর,পোঃ- মোঃ আ: বাছিত, ভারই চরপাড়া,ভূঞাপুর,টাংগাইল।&

অলোয়া

৪।

মের্সাস খান ট্রের্ডাস,পোঃ- মোঃ আঃ রশিদ খান, গোবিন্দাসী বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

গোবিন্দাসী

৫।

মের্সাস মাছুদ ট্রের্ডাস, পোঃ- মোঃ মোহসিন উদ্দিন, ভারই অলোয়া, ভূঞাপুর,টাংগাইল।&

অলোয়া

৬।

মের্সাস শাহজাহানএন্ড ব্রাদাস, পোঃ- মোঃ শাহজাহান আলী, ধুবলিয়া বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

ফলদা

৭।

মের্সাস পিয়াস এন্টার প্রাইজ,পোঃ- দেওয়ান রফিকুল ইসলাম,কুঠিবয়ড়া বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

গাবসারা

৮।

মের্সাস সুমা এন্টার প্রাইজ,পোঃ-শ্রী- সংকর চন্দ্র সাহা ,নলিন বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।&

অর্জুনা

৯।

মের্সাস ঝুমুর ট্রের্ডাস,পোঃ- মোঃ খুরম মিঞা,গোবিন্দাসী  বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

গাবসারা

১০।

মের্সাস জহুরা এন্টার প্রাইজ, পোঃ- সোলেমান হোসেন (লিটন) মাটিকাটা বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

নিকরাইল

১১।

মের্সাস মন্ডল এন্টার প্রাইজ,পোঃ- মোঃ মনিজ্জামান,  ফলদা বাজার,ভূঞাপুর,টাংগাইল।

ফলদা

মোটঃ

১১ জন